‘আমার পরিবারে বাবা ছিলেন একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তার মৃত্যুর পর আমাদের আর্থিক অবস্থা ভীষণ খারাপ হয়ে পড়ে।
এভাবেই নিজের সংগ্রামের কথা বলছিলেন সদ্য ডুয়েটে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে চান্স পাওয়া শিক্ষার্থী মারিয়া খাতুন।
গত ২২ নভেম্বর ‘ডুয়েটে ভর্তির সুযোগ পেয়েও দুশ্চিন্তার ভাঁজ মারিয়ার’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের পর বসুন্ধরা শুভসংঘ মারিয়া খাতুনকে শিক্ষা সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
রোববার (১৫ ডিসেম্বর) বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রধান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মারিয়ার হাতে শিক্ষা সহায়তা তুলে দেওয়া হয়।
শিক্ষা সহায়তা পেয়ে আবেগাপ্লুত মারিয়া খাতুন বলেন, ‘পরিবারের দুরবস্থার কারণে ডুয়েটে ভর্তি হতে পারব কিনা তা নিয়ে ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। আমাদের পক্ষে ভর্তি ফি দেওয়া বা বই-খাতা কেনার টাকাও জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছিল না। বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে যে শিক্ষা সহায়তা পেলাম, তা দিয়ে ভর্তিসহ প্রয়োজনীয় সব খরচ মেটাতে পারব।
আমাকে সহায়তা দেওয়ার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি আমি গভীর কৃতজ্ঞ। আমি সবসময় বসুন্ধরা গ্রুপের সফলতা কামনা করি। ’
বাংলাদেশ সময়: ২০৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৫, ২০২৪