কে
পুরো আসরে অপ্রতিরোধ্য থেকে ফাইনালে এসে খেই হারালো ভারত। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৬ উইকেটে হেরে জলাঞ্জলি দেয় শিরোপা স্বপ্নের। তবু
পুরো বিশ্বকাপজুড়ে দাপুটে ক্রিকেট খেলে ফাইনালে উঠেছিল ভারত। টানা ১০ ম্যাচ জিতে আত্মবিশ্বাস ছিল তুঙ্গে। স্বাভাবিকভাবেই
ঢাকা: সোমবার ছুটির দিন না হলেও রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকার মার্কেট ও দোকানপাটের কর্মীদের সাপ্তাহিক ছুটি। এ কারণে সেসব মার্কেট-দোকান
বিশ্বকাপ ফাইনালে স্বাগতিক দেশের বিপক্ষে খেলা। তাও এক লাখ ৩০ হাজার দর্শকের সামনে। রোমাঞ্চের পাশাপাশি স্নায়ুচাপও কাজ
দুর্দান্ত একটা শুরু প্রতি ম্যাচেই পেয়েছে ভারত। রোহিত শর্মা বিধ্বংসী ছিলেন পুরো আসরজুড়ে। কিন্তু এরপর অনেক সময়ই ভারতের খেলা স্লো
বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত দলে প্রথমে সুযোগ পাননি মার্নাস লাবুশেন। কিন্তু অ্যাশটন অ্যাগারের চোট কপাল খুলে দেয় তার। তার আগে অবশ্য
অ্যালান বোর্ডার, স্টিভ ওয়াহ, রিকি পন্টিং ও মাইকেল ক্লার্ক- প্রত্যেকেই স্বীকৃত ব্যাটার। প্রথম বোলার হিসেবে এবার সেই ক্লাবে যোগ
ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে রোহিত শর্মার চোখে হতাশা। হৃদয় নিশ্চয়ই কুকড়ে খাচ্ছে তার। বিশ্বকাপে কী এক অবিশ্বাস্য যাত্রাই না ছিল রোহিত ও
মাস দুয়েক আগের কথা। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডে খেলার সময় চোটে পড়েন ট্রাভিস হেড। জেরাল্ড কোজির শর্ট বল সোজা গিয়ে
ফাইনালের আগে টুর্নামেন্ট জুড়েই আধিপত্য দেখিয়েছে স্বাগতিক ভারত। ব্যাটিং কিংবা বোলিং- সবক্ষেত্রেই পারফরম্যান্স দেখিয়েছে
আহমেদাবাদে এক লাখ ত্রিশ হাজার মানুষের নীল সমুদ্রে কি কেউ বিষ ছড়িয়ে দিয়েছে? কে জানে! নয়তো সব কণ্ঠ রুদ্ধ হয়ে যাবে কেন। কেন
তার ভুলে লেগ বিফোর হয়ে ফিরেছেন দলের অন্যতম সেরা ব্যাটার স্টিভেন স্মিথ। অস্ট্রেলিয়া সমর্থকদের চোখে ভিলেন হওয়ার কথা ছিল তার।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ ফাইনালের মহারণ চলাকালে হইচই ফেলে দেন এক যুবক। স্টেডিয়ামের কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীর
দলের সেরা তিন ব্যাটারকে দলীয় ৫০ রানের আগে হারিয়ে ফেলায় বেশ চাপে পড়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে ট্রাভিস হেড ও মার্নাস লাবুশেনের
২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে লক্ষ্য তাড়ায় নেমে তিন ইন-ফর্ম ব্যাটার ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল মার্শ ও স্টিভেন স্মিথের উইকেট হারিয়ে