বাইডেন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইউক্রেনের সামরিক অভিযানে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জয় পাবেন না। একই সঙ্গে তিনি
শনিবার পোল্যান্ডে ইউক্রেনের দুই মন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এক মাস আগে ইউক্রেনে রাশিয়ার
ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের বিষয়ে বৈঠকে অংশ নিতে চার দিনের সফরে ইউরোপে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সফরের প্রথম দিন
সামরিক অভিযান শুরুর পর ইউক্রেনের একাধিক শহর নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে রুশ সেনারা। অনেক অঞ্চল ঘিরে রেখেছে। এখন রাজধানী কিয়েভের কাছে
ইউক্রেনে রুশ হামলায় ‘মানবিক সংকট’ দেখা দিয়েছে। দেশটির অনেক শহরে খাদ্য, পানি ও চিকিৎসা সংকটে পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের
ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের ২৩তম দিনে বিশ্বের দুই পরাশক্তি দেশের প্রধান ভিডিও কলে কথা বলেছেন। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নতুন আলোচনার জন্ম দিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মঞ্চে স্ত্রী জিল বাইডেন উপস্থিত থাকতেও
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন, প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে সবার জন্য হুমকি বলে মনে করছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস।
রাশিয়ার সেনাবাহিনীর সঙ্গে ইউক্রেনজুড়ে তুমুল যুদ্ধ চলছে। এর মধ্যেই রুশ সীমান্তবর্তী দেশ লাটভিয়া, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া ও
ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন শুরুর পর যুদ্ধ গড়িয়েছে ১৬তম দিনে। এখনো ইউক্রেনে বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে রুশ সেনারা। তাদের ঠেকাতে সাধ্যমতো
রাশিয়ার আক্রমণ ঠেকাতে ইউক্রেনে আরও অস্ত্র পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য সরকার। বুধবার (৯ মার্চ) ব্রিটিশ পার্লামেন্টে এ ঘোষণা দেন দেশটির
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন ঠেকাতে সরাসরি যুদ্ধে না জড়ালেও পশ্চিমারা একের পর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে যাচ্ছে। এই নিষেধাজ্ঞাকে ‘অর্থনৈতিক
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনের আকাশসীমায় ‘নো-ফ্লাই জোন’ প্রতিষ্ঠা করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট
ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাশিয়ার তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস ও কয়লা আমদানির ওপর আনুষ্ঠানিকভাবে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে