কৃষি
প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয় কুড়িগ্রামের সচেতন মহলে।প্রতিবেদনটি নজরে আসে জেলার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষেরও।
বার বার দুঃসময়ে পীড়িত চাষিরা বলছেন, নিয়ম অনুসারে এ সময়টাতেই হাওরজুড়ে স্বপ্নের ফসল বোনার কথা তাদের। অথচ, ফসলের মাঠ প্রস্তুত ও বীজ
জেলার বিএডিসি বীজ বিপণন কর্পোরেশন বিক্রয় কেন্দ্রের উপসহকারী পরিচালক আফসানা বেগম জানান, এবারে ব্রি ধান ২৮ বীজ সরবরাহ পাওয়া গেছে
কান্নাজড়িত কন্ঠে কথাগুলো বলছিলেন বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ‘আলু ভাণ্ডার’ খ্যাত রুপধন গ্রামের কৃষক মো. রিয়াজ মিয়া। গত
বদরগঞ্জের হাটবাজারে ভেজাল, নষ্ট বীজ অবাধে বিক্রি হচ্ছে বলে ভুক্তভোগী কৃষকরা অভিযোগ করলেও কৃষি অফিস বলছে ভিন্ন কথা। তাদের দাবি,
এক দফায় শিম সরবরাহ করে বাজারজাত করেছেন। বিক্রি করেছেন প্রায় ৭০ হাজার টাকার শিম। বর্তমানে আলু, বেগুন ও শিম গাছে নতুন করে ফুল ও ফলন
গাছের প্রতিটি কচি ডগায় লাউ আর সবুজ পাতার সমাহারে দুলছে কৃষকের স্বপ্নও। সরেজমিনে নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার প্রত্যন্ত নশরতপুর
ক্ষতিগ্রস্ত ফসলের মধ্যে ৯ হাজার ৪৩৩ হেক্টর খেসারি, ২০৭ হেক্টর মসুর, ১৩৮০ হেক্টর সরিষা, ৭শ’ হেক্টর আলু ও এক হাজার ১০ হেক্টর জমির
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শফিকুর আলমের সভাপতিত্বে উপজেলা অডিটোরিয়ামে উপজেলা কৃষি ঋণ
বাম্পার ফলন ও বর্তমানে বাজারে উৎপাদন খরচের চেয়ে দাম দ্বিগুণ থাকায় বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন কৃষকরা। মুখ ভরা হাসি
শীত মৌসুমে পানি কমে শুকিয়ে এসেছে চরের মাঠঘাট। একরের পর একর জমিতে এখন সবুজের হাতছানি। মাঠে মাঠে কৃষকের ব্যস্ততা। বর্ষায় ঘরবাড়ি
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, এবার হবিগঞ্জ জেলায় বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৭৪০ হেক্টর। গেল বছর
লবণাক্ততা দূর করা গেলে বোরো ধানেরও বাম্পার ফলনের পাশাপাশি আবাদি জমির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ ও চাষিরা। উপজেলার
ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের তুলাতলী মৎস্যঘাট সংলগ্ন বিস্তীর্ণ জমিতে এভাবেই সবজি চাষে নীরব বিপ্লব ঘটেছে। অন্য কাজের ফাঁকে
চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়েই এসব টমেটো বাজারে আসবে বলে আশায় বুক বেঁধে আছেন কৃষকরা। প্রত্যাশামতো সঠিক সময়ে টমেটো তুলে লাভবান হওয়ার
জনৈক ব্যক্তির জায়গা ভাড়া নিয়ে আড়তটি গড়ে তোলা হয়। ঢাকা-নাটোর মহাসড়কের সিরাজগঞ্জ গোলচত্বর থেকে কিছুটা পশ্চিমে গিয়ে দক্ষিণে নেমে
চলতি মৌসুমে নরসিংদী কৃষি কর্মকর্তা ও উপ পরিচালকের দফতর থেকে চাষীদের প্রশিক্ষণ, উন্নতমানের বীজ সরবরাহ ও অন্যান্য লজিস্টিক সাপোর্টে
একটি টাটকা ও সতেজ ফুল মানুষের মনকে প্রফুল্ল করে তুলতে পারে। তা বাগানে থাকুক অথবা ফুলদানিতে। তাই মন ভালোর পাশাপশি অনেকেই জীবিকা
নরম মাটি রোদে শক্ত হলে রোপণে বিপত্তি দেখা দেবে, ফলনও ভালো হবে না। তাই সূর্য ওঠার আগেই মাঠে মাঠে আবাদে ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন রসুনচাষিরা।
জানা গেছে, মৌসুমের শুরুতে অতিবৃষ্টিতে বিপাকে পড়তে হয়েছে কৃষকদের। একাধিকবার আমনের বীজতলা ডুবে গেছে। পচে নষ্ট হয়ে গেছে ধানের চারা।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন