শিল্প-সাহিত্য
২৩. ড. ইমদাদের পর ড. মনোয়ারের সঙ্গে আলোচনা সেরে ফেলা দরকার। মাঠের তথ্য আর বিশেষজ্ঞদের মতামত মিলিয়ে পুরো ব্যাপারে একটি স্বচ্ছ চিত্র
২২. রাতের রমনার অভিজ্ঞতা আর পরদিনের অন্যান্য তথ্যগুলো নোট করে রাখছি। সাইফুলের সঙ্গে ‘উড়াল যাত্রা’ মন্দ হয় নি। বিচিত্র মানুষের
আমায় ছুঁতে আসে ভিজতে গিয়ে বনের ওপর বন পেরিয়ে মাঠের ওপর মাঠ........ তারপর সেই নদী— সেই যে ... ছুটছে নিরবধি তোর পায়ে ছোঁয়া জল
এইসব আর্দ্র আবহাওয়ায় ভিজে যায় সব ভিজে ওঠে পুরনো প্রেম পুরনো আবেগ প্রিয়ার কাকতাড়ুয়া চোখ এবং আমার স্বার্থান্ধ মন অষ্টাদশীর
উপন্যাস যখন সামগ্রিক জীবনের কথা বলে আর নারী সেই জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ, সেই নারীকে পূর্ণাঙ্গভাবে প্রথম উপস্থাপন করেছেন
একটি সিনেমার পর্দা ওঠার সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান, অতীত কিংবা ভবিষ্যতের সব সিনেমা।
শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে জনপ্রিয় এ লেখিকার হাতে এ পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। ২০১১ সালে প্রথম এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গে হাবীবাহ্
বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিবর্তন থিয়েটার ইনস্টিটিউটের আয়োজনে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের হলরুমে এ কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়।
বিংশ শতাব্দীর একজন খ্যাতনামা সাহিত্যিক হিসেবে তিনি পেয়েছেন পদ্মভূষণ, রবীন্দ্র পুরস্কার, সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার, জ্ঞানপীঠ
২১. ড্রাইভার সাইফুল দাঁত কেলিয়ে বললো: -স্যার, এইডা হইলো ‘উড়াল যাত্রা’! আমি অবাক হয়ে পাল্টা প্রশ্ন করি: ‘উড়াল যাত্রা’! বেশ নাম
২০. ফুলি বেশ বিরক্তই হলো। সে সেটা লুকানোর চেষ্টা করল না। ভদ্রতা করে নানা বিষয় আড়াল করার অভ্যাস তার নেই। স্পষ্ট ভাষায় সে আমাকে জানিয়ে
‘রম্যরচনা’ নামটা হাল আমলের হলেও ‘বেলে লেতরস’ (Belles Lettres) কিন্তু অনেক দিনের। নাম যা-ই হোক, ‘রম্যরচনা’ বাbelles lettres হলো পাণ্ডিত্যপূর্ণ
উডকাট, লিথোগ্রাফ, ইন্টাগ্লিও ইত্যাদি কৌশলগুলি অনুশীলনের মধ্য দিয়ে দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি নিজের অনুভবের স্তরগুলো তুলে আনতে
১৯. ঠিক চারটায় শামীমের মোটরসাইকেল পাবলিক লাইব্রেরির চত্বরে এসে পৌঁছুল। সাংবাদিকদের সময় জ্ঞান বেশ উচ্চ পর্যায়ের হলেও কাজের চাপে
২০১৩ সালে বিভূতিভূষণের 'অপুর সংসার' গল্পটি পড়ার পর সত্যজিৎ রায় পরিচালিত চলচ্চিত্রটিও দেখি। সত্যজিতের অসাধারণ নির্মাণে এতোটাই
১৮. সকালে ঘুম ভাঙতেই বুকটা ধক করে উঠল। বিস্ময়ে চোখ মেলে দেখি সামনেই রোকসানা মূর্তিবত বসে আছে। স্বপ্ন নয়, সত্যি। বিছানায় সকালে তাজা
১৭. অন্তরা পাগলের মতো গাড়ি ড্রাইভ করছে। মহাখালী, বনানী ছাড়িয়ে সে এখন উদভ্রান্তের গতিতে উত্তরার কাছাকাছি। ফোন বাজছে। চেনা নম্বর।
চিন্তা শুধু বিনয়কে ঘিরে। সেই বিনয় হঠাৎ বিড়ি খেতে খেতে ছুড়ে দিলেন হাতের জ্বলন্ত দেশলাই মশারির গায়ে। বাড়ির আশ্রিতা মেয়েটি চিৎকার করে
সুমন: কী তুমি যাবে না? মিতা: সবাই চলে গিয়েছে? সুমন: হু৷ কেবল আমি আছি৷ চলো কলেজে যাই৷ কলেজের কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী ব্যাচে মাধব
১৬. অন্তরা ফোন করেছে: -ভাইয়া, তুমি নাকি ঢাকায়? আমি হাসতে হাসতে বলি: -অবশ্যই। নইলে ফোন করে ধরলি কি করে? ওর কণ্ঠ থেকে ঝরে পড়ছে তীব্র
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন