শিল্প-সাহিত্য
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক,
১.নৈর্ঋত আহমেদের কথা আপনাদের অনেকেই পুলিশ অফিসার তৌফিক আর সড়ক ও জনপথের প্রকৌশলী ফারহানের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই জেনে গেছেন। আমার সাথেও
শুরুর কিস্তি পড়তে ক্লিক করুনমিঃ কাই’য়ের সাক্ষাতের প্রতীক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে আমার নার্ভাস লাগে। এ সন্ন্যাসীর পূর্ব জীবন
ঘাটখানি কয়েক শত বছরের পুরানো হলেও এখনো বেশ দড়ো আছে। আমরা সাবধানে শ্যাওলা ও মসের সবুজ আস্তরণ বাঁচিয়ে উপরে উঠি। পদশব্দে ভাঙ্গা ঘাটের
জিপারদরজা খুলে দাঁড়িয়ে আছো, অন্য কিছু খুলবে না?সেই যে কবে আঘাত দিলাম, এখনো কি ভুলবে না?লুকিয়ে রাখা রহস্যটা খুলে দেখাও কী কারখানাজানলা
ফেনী: রবীন্দ্র-উত্তরকালে বাংলা নাটকের অন্যতম নাট্যকার সেলিম আল দীনের নিজ জেলা ফেনীতে নানান আয়োজনে তার ৬৬তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক,
শৈশবে, স্কুল শিক্ষকের মুখেই সম্ভবত প্রথম শুনেছি যতীন স্যারের নাম। ব্যাকরণ ক্লাসে যতিচিহ্ন বসিয়ে, ব্লাকবোর্ডে সমাস, কারক-বিভক্তির
স্বপ্নের ভারতযাত্রা |“ভারত পৌঁছতে হাতে এখনও অনেক সময় বাকি। এদিকে ক্যাপটেন মশাই জানিয়ে দিলেন আর কয়েক ঘণ্টা পরই আমাদের জাহাজটি
ব্রিটেনের প্রাচীনতম সাহিত্য পুরস্কার ‘জেমস টেইট ব্ল্যাক অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন বাংলাদেশি লেখক জিয়া হায়দার রহমান। তার প্রথম
আমাদের জীবনের গল্প(হাওয়ার্ড মস-এর জন্য)১.আমরা আমাদের জীবনের গল্প পড়তেছিযা একটা ঘরের ভিতর ঘটছে।ঘরটা থেকে একটা রাস্তা দেখা
আগামী ১৮ আগস্ট মঙ্গলবার বিশিষ্ট নাট্যকার সেলিম আল দীনের ৬৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা থিয়েটার আয়োজন করছে চারদিনব্যাপী সেলিম আল
যখনই আমাদের জাতিসত্তার প্রয়োজন পড়েছে—এগিয়ে এসেছেন তিনি। কলম কিংবা রাজপথ দুটোই ছিল তাঁর ক্যানভাস। দাঁড়িয়েছেন বাঙালির একান্ত
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক,
পিতাকে খুন করে পুত্র আসলে কিসের প্রতিশোধ নিতে চায়? পিতৃহত্যার পর, উন্মাদ পুত্রের জয় কোথায়? ক্ষমতা অর্জনের? তাহলে ক্ষমতাই সেই মধু,
বঙ্গবন্ধুকে আমরা হারিয়েছি চল্লিশ বছর আগে। বাঙালির দুর্ভাগ্য—এই মহানায়কের নির্মম ও শোকাবহ অকাল প্রয়াণ ঘটেছে কতিপয় কুলাঙ্গারের
তুমি যখন মুক্তির ডাক দিলে,আমি তখন মুক্তি, স্বাধীনতা কী জিনিস বুঝি না।তোমাকে লক্ষ্য করে যখন ছুটে এলো ঘাতকের বুলেট,রাসেলের মতো
১৫ আগস্ট ১৯৭৫। বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কয়েক ঘণ্টা পরে সন্ধ্যায় বিবিসির এক সংবাদ ভাষ্যে মন্তব্য করা হয়েছিল; “বাংলাদেশে যা
১৯৭১-এর ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হলো। হাজার হাজার বছরের এত বড় অর্জন, আমাদের একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ অবশ্যই বাঙালির জন্য
মুক্তিযোদ্ধা শিল্পী শাহাবুদ্দীন আহমদ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মেলাঘরে ট্রেনিং নিচ্ছিলেন। তখন তিনি ওখানে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেন।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন