শিল্প-সাহিত্য
“কই, কেক এসেছে?”“হ্যাঁ। ডাইনিং টেবিলে দেখো।”তমা টেবিলের দিকে এগিয়ে যায়। কেকের বাক্সটা খুলে তার মনটা খারাপ হয়ে যায়। “এই
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক,
আমার ঘরের দেওয়ালে বঙ্গবন্ধুর কোনো ছবি নেইকত ছবি দেওয়ালজুড়ে—জয়নুল, কামরুল, শাহাবুদ্দিন, কাইয়ুমআমার প্রিয়জন, আমার রক্ত মিশে থাকা
হিমাদ্রিদাঁড়িয়ে থাকা মানে গাছপায়ে ঘুরে দাঁড়ানো, হাঁটাহাঁটি, ভ্রমণ,বসে থাকা কেদারায় ডিনার, বিশ্রাম বা স্মৃতির জাবর কাটা।শুয়ে থাকা
যুব সমাজ পথ দেখাবেসামনে আলো আশারঅঙ্গীকারে উদ্বুদ্ধদেশকে ভালোবাসার।বাংলা এখন বিশ্ব সেরাসন্দেহ নেই তাতেতারুণ্যকে স্যালুট
মাথার পেছনে কেউ খোঁচা মারছে। ভাবলাম কেউ হয়তো ভুল করে মেরেছে। দ্বিতীয়বার ভদ্রতা দেখানোর ভান করে পেছনে তাকালাম না। কিন্তু
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক,
১.দূরে এক গাছতলা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েধোপা দেখছে, আগুন লেগেছে সেই বনেযে বনের গভীরে ঢুকেছে তার গাধা;আগুনের হল্লা উঠছে আকাশের দিকেশোনা
বনেদি প্রেমদুই আকাশের দুটি তারাউত্তর আকাশের ধবধবে তারাটি বলেএই মন দিয়েছি তোমায়পশ্চিম আকাশের সাতবোনের এক বোনসেও কিনা বলে আমাকে
ট্রিগারগোলাপে গোলাপে অস্থির বাগানটুপটাপ দু’এক বিন্দু শিশিরঝরে পড়ার শব্দের ভেতর দুর্বিনীতরাত্রির ইঙ্গিত।ভালোবাসাগুলো
ফোনে কথা বলতে বলতে বিয়ের সিদ্ধান্তটা নিয়েছিলাম কিন্তু রাত পার হতেই নিউ জনসন রোডের একটি পুরনো বিল্ডিঙের তিনতলায় মোটা মোটা বই আর
একাকীত্বের ধ্যানতুমি যদি ভেবে থাকো ভালোবাসার জন্য আমি মৃত সাগরের পাড় ধরেজেরুজালেম পোঁছে যাব, কিংবা মুহূর্তেই পাড়ি দেব সহস্র
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক,
ঢাকা: জাতীয় ও স্থানীয়ভাবে সাধারণ জনতার অর্জনগুলো ক্ষমতাবান ও পদধারীরা ছিনতাই করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি)
পারমাণবিক ওজনছাদের তলবর্তী স্থান—চিলে কুঠরিতেথাকতে থাকতে অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যায়।দুঃখভোগ ও
কী মিয়া খাইবেন না? খান মিয়া, খান। খাওয়নের রুচি কই গেল? আপনের কি শরীরটা খারাপ? কথা কন মিয়া। কথা না কইলে বুঝব কেমনে কী হইছে?রতন কোনো কথা
ঢাকা: কথাসাহিত্যিক মাহবুব-উল আলমের ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকী শুক্রবার (৭ আগস্ট)। ১৮৯৮ সালের পহেলা মে চট্টগ্রামের ফতেহাবাদ গ্রামে
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক,
কবিতা সঙ্গীত ও চিত্রকলার প্রতি আমার আগ্রহ কে প্রজ্জ্বলিত করল আমি নিশ্চিত নই। হতে পারে তা চেতনের কবিতা, কিংবা কিরপাল চাওলার রুমে
যে দাঁড়কাকটি প্রতি ভোরে ডেকে ডেকে ক্লান্তযে ব্যাকুল সারথি তৃষ্ণার্ত চাতকের মতো মেঘজলের জন্য প্রার্থনারত।যে প্রিয় আসবে বলে ঘণ্টার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন