বৃষ্টিবিঘ্নিত ছুটির দিন। জ্যৈষ্ঠ মাসের ক্লান্ত বিকেল। কেমন একটা মায়া মায়া আবহ নিয়ে বিকেলটা জমে আছে গুলশান লেকঘেঁষা বাড়িটির

“যাবার তো কষ্ট নেই। হারাবার কষ্ট আছে। চুপি চুপি এই মেঘ মৃত্যুময়। বাতাসে ঘর বাঁধা, উৎসব প্রান্তে রাখা। কৌশলে কিছু নদী ফিরে যায়। কিছু

তারপর এক এক করে কেটে গেলো সুদীর্ঘ নয়টি জং ধরা বছর সেই চিত্রনাট্য আর শেষ করা হলো না আবদ্ধ হয়ে রইলো বাঁকাচোরা বাক্সে সে কাহিনীর কবর

এক. দাদার কাছে শুনেছি, গাভিন বাঘের দুধ দুইয়ে-তবেই পাহাড়ের পত্তন নিয়েছিল তার দাদা। অথচ আজ আমি নাকি এই পাহাড়ের ওয়ারিশ নই। খানিক আগে

বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় লোক নাট্যদলের তিনযুগ পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায়

আর সূর্যকে হজম করে জন্মান্তর চাই— অসংখ্য সকাল। হায় রোদ—কুয়াশা মাড়ায়ে এখনই বাইপাস যুবকে দাঁড়ায়ে মনে পড়ে যে সরোদ বাদকের অস্থির

আয়োজনগুলো ছিলো ভিন্ন আঙ্গিকে। একটি ছিলো আনুষ্ঠানিক আর অন্যটি লেখক-প্রকাশক-সম্পাদকের আড্ডা। অভিভূত ও মুগ্ধতা লেগে ছিলো সেইসবে।

আমার প্রজাপতি মেয়েটা (২০১৪ সালে ইসরাইলের আক্রমণে ফিলিস্তিনের চার বছরের ফুটফুটে মেয়ে জোবায়দার মৃত্যু হয়। তার বাবা কাশেম এখনও

“যাইহোক, আমি আর কখনও যেতে চাই না- মানে চিড়িয়াখানায় মধ্যরাতে।”     “তোমার কাছে কি মনে হয় ঘূর্ণিঝড়ের সময়টাই ভালো?”    

এর চেয়ে ঢের ভাল অই বুনোলতা অমুখোশী প্রতিলের মিহি আপ্যায়ন মানুষ ঘুমালে জাগে এমন পৃথিবী রাত্রি-দৌড়ে নিমানুষ নেই, নেই তীর... ওথ ফুল ঝরে

ডিপার্টমেন্ট স্টোরে থাকাকালীন তার মাথায় আসেনি ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই তার মৃত্যু ঘটবে। অথবা হয়তো সে ভয় পাচ্ছিল যে, ক্যাশিয়ার বুঝে

আমার এক বন্ধুর অভ্যাস ঘূর্ণিঝড়ের সময় চিড়িয়াখানায় চলে যাওয়া। দশ বছর ধরে সে এমনটা করছে। যে সময়ে অধিকাংশ লোকেরা নিজেদের ঘরের

কিছুটা হারায় নিশ্বাসে, শূন্যতার ফাঁকায়। লুকোতে চায় কোঁচড়ভর্তি মোচড়ানো ধুলোর আঁধারে- কিছুটা কাঠিখোঁচা হয়ে অনবরত খুঁচিয়ে চলে

মৃত্যুর ১৪৪ বছর পরেও মাইকেল মধুসূদন দত্ত কবি ও ব্যক্তি হিসেবে বাংলা সাহিত্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। জীবনের নানা উত্থান-পতনের মতোই তার

ভেসে গেছি আমরা মাছের সাঁতারে উৎস থেকে মোহনায়- এইখানে, এখানে কাপাসিয়ায়, একটি নীলাভ নদী আছে ভাওয়ালের সবুজ উপান্তে, যেখানে আকাশ

জেমস মাঝেসাঝে আমাদের জন্য বিচিত্র ধরনের উপহার নিয়ে এসে আমাকে রীতিমতো সংকটে ফেলে। যেমন, কিছুদিন আগে আমাদের মেয়ে কাজরি যুক্তরাষ্ট্র

আজ ঈদের দিন বলে সিয়েরা লিওনের রাজধানী শহর ফ্রিটাউনের পথঘাটে ট্রাফিক জ্যাম নেই একরত্তি। আমি শহরের একটি চিপাগলিতে গাড়ি না ঢুকিয়ে

সেখানে যে রান্না করে তারও রান্না হয় আঃ এ পাতা পোড়া গন্ধ আসলে নরমাংসের লোভ নিজেকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে কত্‌ কত্‌ করে খায় একানরের গল্প মনে

এবারের সংখ্যায় রয়েছে উপন্যাস, গোয়েন্দা উপন্যাস, অনুবাদ উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশন, প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, স্মৃতিকথা, রম্যরচনা, ভ্রমণ,

তার গল্পগ্রন্থ ‘ক্যানভেসার গল্পকার’ বের হয়েছে বেশ আগেই। আনোয়ার শাহাদাত- এর গল্প ‘নৈতিকতা’ বা ‘সামাজিক প্রতিশ্রুতি’