ইচ্ছেঘুড়ি
কীভাবে বুঝলে- গুড়িগুলো থেকে গাছ হবে? অবাক হয়ে মাইক জিজ্ঞেস করে। ডাল থেকে তো আর গাছ হতে পারে না, তাই না! জ্যাক দাঁত বের করে হাসে।
এর পরপরই ওরা রুটি আর মার্জারিন চিবাতে শুরু করে এবং লেটুস খায়। পরেরবারের জন্য কসিমিস তুলে রাখে। এরপর ওরা দিনের আলোর বাকিটা সময় নরম
বুকটা জুড়ে চন্দ্র তারা ভালোবাসার আলোক ধারা সবার সুখে হাসবে বলে। মা ও মাটির বন্ধু বলো, সেই মানুষটার জন্ম হলো, স্বাধীনতার গান
বুকভরা তাঁর দেশের মায়া কণ্ঠে ছিল শান মুজিব ছাড়া হয় কি বলো বাংলাদেশের গান? ও বাঙালি স্মরো তাঁরে শোধতে কিছু ঋণ আজকে হলো মুজিবেরই শুভ
বাংলাদেশের হৃদয় জুড়ে একটি ছবিই আঁকা গরিব দুঃখীর মুখের হাসি তারই স্বপ্ন মাখা। পদ্মা মেঘনা যমুনার বুকে সোনার তরী বেয়ে আনলো ডেকে
ঘুরবো দুজন পাখির কুজন শুনবো ঝিঁ ঝিঁর গান কাদার ঘাটে নামবো মাঠে নৌকা দেবো টান। ভেসে ভেসে অনেক দূরে হবো বাঁধন হারা তোমার স্বাধীন
গর্জে তিনি উঠেছিলেন মার্চ মাসের সাতে। বন্দি হলেন একাত্তরের সেই কালো রাতে। কারাগারের পাশে ছিল তারই করব খোঁড়া। শেখ মুজিবর বাঘের
যাও। আলসের হাড্ডি, সে বলে। আমি এখানকার ক্যাপ্টেন। যেমন বলা হয়েছে তা এখনই করো। আমি জানতাম না তুমি ক্যাপ্টেন, গোমড়া মুখে, নোরা বলে।
ভাস্কর্যটির স্থপতি শামীম শিকদার। এতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ধাপ-মহান ভাষা অন্দোলন, ৬৬ সালের স্বাধীকার আন্দোলন, ঊনসত্তরের
সুন্দর চকচকে তকতকে যে দেশেতেই থাকি পেট্রনাসের চূড়ায় বসে বাংলাদেশকেই আঁকি। নদীমাতৃক এই দেশকে যতই দেখে থাকি শেষ হয় না রূপ দেখা তার
শিগগিরই দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে এবং সিদ্ধ করবার জন্য সসপ্যানে ডিম চাপানো হয়। মেয়েরা আলুর খোসা ছাড়ায়, জ্যাক গাজর ধোয়। সবাই খুব
ফুড়ুৎ ফাড়ুৎ লেজটা নেড়ে গাইতে পারিস গলা ছেড়ে, উদাস করিস মন। আবির রাঙা ইচ্ছে আমায় সাড়া কেবল দিচ্ছে আমায় ইচ্ছে করে হইরে পাখি, বাঁকা
পাখির ডিম নষ্ট করার জন্য বাবুলকে তার বাবা কয়েকবার পিটুনি দিয়ে কড়া নিষেধ করে দিয়েছে এরকম কাজ না করার জন্য। কিন্তু কে শোনে কার কথা।
আমরা সেগুলো একসঙ্গে বাঁধবো এবং তারপর আমি অন্য গাছগুলোতে উঠবো। একসময় ওপরকার সবগুলো ডাল নিচে নামিয়ে খুব নিখুঁতভাবে একটির সঙ্গে
একসময় বনের পশুকে পোষ মানাতে শেখে আদিম মানুষ। গৃহপালিত প্রাণীতে পরিণত হয় গরু, গাধা, ঘোড়া, উট প্রভৃতি প্রাণী। এবার এসব প্রাণীর পিঠে
এতোক্ষণ শার্ট ধরে রাখলেও এবার হাতটা সরিয়ে নিয়েছে ছেলেটা। গায়ের লাল গেঞ্জিটা ময়লায় কালচে হয়ে গেছে। ছেলেটা আবার বললো, 'ভাইয়া, একটা বই
বিষয় হিসেবে স্থান পেয়েছে বিভিন্ন উৎসব, জাতীয় দিবস, যুদ্ধ প্রকৃতি প্রভৃতি। ছড়াগুলো হলো- মায়ের দোয়া, যুদ্ধে বাবা, একটি যুদ্ধের ঈদ,বিজয়
প্রচণ্ড উত্তেজনায় সঙ্গে সঙ্গে সবকিছু ধুয়ে-মুছে সরিয়ে রাখা হয়। এরপর জ্যাক সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সেই ঘন উইলো বনে ঢুকে পড়ে এবং সবাইকে পথ
৫২-এর অর্জন আজ বাঙালির প্রাণ, অ ই ক খ বর্ণ দিয়ে আসে রক্তের ঘ্রাণ। শহীদ মিনারে আজও আসে ভাষা শহীদদের ছায়া, বাঙালি যারা আজও আছে ভাষার
একুশ আমার নয়নমণি বোনের চোখে জল একুশ আসে ফিবছর অশ্রু ছলছল। একুশ আমার বাবার শাসন মায়ের সোহাগ আদর একুশ আমার গল্পদাদুর গল্পকথার আসর।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন