ইচ্ছেঘুড়ি
স্বাধীনতার স্বাদ পেয়েছি অনেক রক্ত দিয়ে স্বাধীনতার স্বাদ পেয়েছি রণাঙ্গনে গিয়ে। স্বাধীনতার স্বাদ পেয়েছি লক্ষ প্রাণের দামে
একাত্তরের পঁচিশে মার্চ ভয়াল সে কালরাত্রে পাক হায়েনা থাবা বসায় বাংলা মায়ের গাত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর বাজান স্বাধীনতার সুর
একটি স্বাধীনতার গল্প শোনাই চলো বিকেলের সূর্যটা পড়েছে হেলে একটি সংগ্রামের আজ সত্যটুকু বলি— জানো, কী করে সোনার বাংলা পেলে? একটি
ফাগুন এলে শিমুল ফোটে রক্তরাঙা রূপে পলাশ ফুলের হাসি দেখে মন থাকে না চুপে। ফাগুন এলে উতল হাওয়ায় দোলা লাগে মনে কোকিল পাখি মেতে ওঠে
বাংলা আমার মধুর ভাষা আত্মত্যাগের দান আন্দোলনে রক্তনদী বিলিয়ে দেওয়া প্রাণ। রাজপথে ভাষার মিছিল মুখে বাংলা বুলি পড়ে থাকা
শিশুতোষ প্রকাশনী ইকরিমিকরি কেবল একটি প্রকাশনা নয়, এক কথায় বলা চলে এটি ‘শিশুদের এক স্বপ্নরাজ্য’। রাজ্যটির বিস্তার শুরু হয়েছিল বই
পাহাড়-টিলাময় গভীর জঙ্গলই এদের পছন্দ। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করে। এককালে দেশের বৃহত্তর সিলেট ও চট্টগ্রামে ছিল। এখন বিলুপ্তির পথে।
আমার মায়ের চোখের আলো কে নিয়েছে কেড়ে অন্ধ মায়ের চোখের আলো ফিরিয়ে দেবে কে রে পূর্ণিমা চাঁদ দিলে না ভাই তোমার কিছু আলো সুয্যি
চাঁদ উঠেছে দিঘির মাঝে থই থই থই জলে ডুব দিয়ে মা চাঁদে যাবো তুমি সাথী হলে। জলের সাথে করছে খেলা বন্ধু দু’জন মিলে আনলে তাকে আর দেবো না
‘এই, যাবি?’ ‘কই?’ ‘কংকরিদের বাড়ি।’ ‘এত রাতে, এই কনকনে শীতে?’ ‘রস খাবো। কংকরিদের ঘরের কোণে খেজুরগাছে ঘটি বাঁধা! এতক্ষণে
বন্ধুরা, ছড়া পড়তে ভালোবাসো? এমন একটি বই হাতে পেতে ইচ্ছে করছে যা খুললেই পেয়ে যাবে নিজের মতো একটা জগৎ যেখানে হেসে খেলে বেড়াতে, নিজের মতো
তোমরা নিশ্চয়ই ক্যাঙ্গারুর নাম শুনে থাকবে। অদ্ভুত প্রকৃতির এ প্রাণিটি শুধু অস্ট্রেলিয়া মহাদেশেই দেখতে পাওয়া যায়। ক্যাঙ্গারুর
হিম কুয়াশায় ঢেকে থাকে গাঁয়ে শীতের ভোর মাঝে মধ্যে সূয্যি মামা খোলে নাকো দোর। কুয়াশা ভেদ করে ছোটে কিষাণ ভাই মাঠে খোকাখুকু মজায় মাতে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন