ইচ্ছেঘুড়ি
ডাচ চিত্রকর ভিনসেন্ট ভ্যানগগের বিখ্যাত আইরিস ফুল পাপড়ি মেলেছে ঢাকার বুকে। প্রকৃতিপ্রেমী এই ইম্প্রেশনিস্ট শিল্পীর আইরিস ফুল নিয়ে
আজকে শুভ জন্মদিনেনীল পরী সামারা,ভাই বন্ধু বোন, আসবেচাচা এবং
-শিমু, শিমু! ওঠো! কত আগে সকাল হয়ে গেছে! ডাকলেন মা।শিমু পাশ ফিরে শোয়। মায়ের কথা শুনেও গা করে না। মা আবার ডাকেন। শিমু, নয়টা বাজে। তুমি উঠবে
এক গ্রামে বাস করতো দুই পালোয়ান। কে বড় পালোয়ান তা যাচাই করার জন্য একদিন আয়োজন করা হলো মল্লযুদ্ধের। বাজি হলো যে জিতবে সে পরাজিত জনের
নীলফামারী: নীলফামারীতে দিনব্যাপী শিশুসমস্যা জরিপ বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।বুধবার নীলফামারীর ড্যানিশ বাংলাদেশ লেপ্রসি
তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে,সব গাছ ছাড়িয়ে, উঁকি মারে আকাশে। মনে সাধ কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়,একেবারে উড়ে যায়,কোথা পাবে পাখা সে।খুব সুন্দর একটা
জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িপেল আশ্চর্য এক প্রদীপসবার সাথে সেই আলোতেরাঙলো মোদের ব-দ্বীপ।জাতীয় সংগীত দিয়ে মোদেরধন্য করলে ভূমিকাব্যে গানে
বন্ধুরা, তোমরা নিশ্চয় বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের নাম শুনেছ। অনেকে হয়তো দেখেছও। কিন্তু জান কি, কীভাবে এর নাম
মুখোশ প্রাচীন সংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য। মূলত ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান থেকেই মুখোশের সৃষ্টি। মুখোশ প্রতিবাদ প্রতিরোধের হাতিয়ারও। তবে
ইচ্ছে করে চিলের মতোওই আকাশে ঘুরতে,ইচ্ছে করে ঘুড়ির মতোহাওয়ায় হাওয়ায় উড়তে।ইচ্ছে করে গভীর জলেমাছের মতো চলতে,ইচ্ছে করে ওই আকাশেতারার
ওরা ছিল শ্রমিক মানুষ, ছিল না তাই ছুটিমালিকের ওপর গেঁড়েছিল বিশ্বাসের এক খুঁটি।সেখনে আজ চাপা ক্ষোভ, আতঙ্ক আর ভয়,বাতাস আজ হল ভারী
দেশের মানুষ কাঁদে সবেকাঁদার সময় আবারলাশের মিছিল স্তব্দ স্বদেশলাশ দিয়েছে সাভার।পেটের দায়ে কাজে গেলোআনতে শিশুর খাবারঅবুঝ ছেলে
সুহা ঘুম থেকে উঠে দেখে মা বাসায় নেই। ডাইনিং টেবিলে তার জন্য নাস্তা রাখা আছে। রান্নাঘরে কাজ করছে মিনা। উফ! মা-টা যে কী না! এই তো গতকাল
‘সকালবেলা নদীতে গিয়ে একটু গোসল করে আসে আবাবিল পাখি। সকলে বলে শীতের দিনে এই পাখি এলো কোথা থেকে। এরপর সারা শহর উড়ে উড়ে দেখে। একটা
ঢাকা: দেশের বিজ্ঞান শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানের প্রতি অনুরাগী ও বিজ্ঞানের মূল রীতিনীতিতে দক্ষ করে তোলার লক্ষ্যে এ বছর থেকে শুরু হচ্ছে
১.দুর্জয় কিছু জানার আগেই তার তিন নম্বর স্যারটি বাসায় হাজির। বাবাও না পারে! দু’ দুটো স্যার থাকা সত্ত্বেও কেন যে বাবা তিন নম্বর
ভাইয়া যাবে আনেক দূর,আমি যাব সাথেসঙ্গে যাবে মা ও বাবাসাত সমুদ্রের
শুরুটা যেমন ছিলপহেলা বৈশাখ বাঙালি ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্যিএকটি অংশ। বাংলা বছর শুরু হয় বৈশাখ দিয়ে। জানা যায়, সম্রাট আকবরের সময়কাল
বাংলার প্রকৃতি, আবহাওয়া, ঋতুবৈচিত্র্য ও কৃষিকাজের সময়সূচি এখনো বাংলা মাস বা বঙ্গাব্দের সঙ্গে বেশি সঙ্গতিপূর্ণ। আমরা যখন
পাখির কিচিরমিচির ডাক শুনে আস্তে আস্তে চোখ মেললো মতি। ভোর হয়েছে নিশ্চয়। ওই তো মোরগের ডাকও শোনা যাচ্ছে। মতি এক লাফে উঠে পড়ল। হাত- মুখ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন