ইচ্ছেঘুড়ি
রং ছড়ানো কদম হাসি ভাসে শ্রাবণজুড়ে জুঁই কেয়া হেসে চলে পল্লি কুঁড়েঘরে। নব রঙে বৃষ্টি ঝরে বর্ষা করে খেলা রঙে ঢঙে আকাশ পানে ভাসে
পড়া, পড়া, পড়া শিক্ষাকে ছাড়া কিছু যায় না তো করা। পড়া, পড়া, পড়া যত মন্দের সাথে জ্ঞান দিয়ে লড়া। পড়া, পড়া, পড়া শিক্ষায় শিক্ষিত সুন্দর ধরা।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ইয়োসেমাইট ন্যাশনাল পার্কের কঠিন পাথুরে পর্বতচূড়া এল ক্যাপিটান। উচ্চতা তিন হাজার ফুটের মতো। বাবা
বর্ষার বাবা একজন প্রখ্যাত প্রকৌশলী। শহরের বিভিন্ন বিখ্যাত দালান তথা অট্টালিকার নকশা এঁকেছেন তিনি। তাই তিনি চান মেয়েও ভবিষ্যতে
বনজ, ফলজ কিংবা ভেষজ কিছুতে নেই মানা, সব গাছেই আছে কল্যাণ হোক সবার জানা। পথের ধার, বসতভিটা যেখানে জমি ফাঁকা সেখানেই হোক বৃক্ষরোপণ
নেচে গেয়ে ধেয়ে ধেয়ে কোথায় তুমি যাও? দূরে দূরে ঘুরে ঘুরে ভাসিয়ে দিয়ে নাও। আমার খুবই ইচ্ছে করে রঙিন পথে যেতে উড়ে উড়ে আকাশজুড়ে তোমার
দূর আকাশে মেঘের ছায়া নিত্য করে খেলা খেলাচ্ছলে দিবানিশি ওড়ায় রূপের ভেলা। বর্ষা মায়া মেঘের ছায়া আকাশ পানে ওড়ে
ফুলের বন উঠলো জেগে বাতাস ভরা ঘ্রাণ, দোল খায় বৃষ্টিতে ভিজে কামিনী রঙ্গন। বিলে ঝিলে শাপলা ফোটে ডাঙায় কদম কেয়া, আরো আছে ঝিঙে কুমড়া
ফুলের গন্ধে বৃষ্টির ছন্দে মুছে দিনের মন্দ, দোল আনন্দে যায় খুলে দ্বিধায় যে প্রাণ বন্ধ। বৃষ্টির ফোঁটা সিক্ত করে গাছের পাতার অঙ্গ,
উঠান জুড়ে খেলা করে বুনো হাঁসের দল, দস্যি ছেলে অবাধ্য আজ আটকাবে কে বল? নতুন জলে করছে খেলা রুই কাতলা পুঁটি, স্কুল নেই পড়া নেই আজ
তোমার আশায় গাছগাছালি পোকামাকড় পাখপাখালি, নিয়ে সবুজ নতুন ভূমি বর্ষামেয়ে এসো তুমি! বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৮ ঘণ্টা, জুলাই ০২, ২০১৯ এএ
এদিক ওদিক সোনালি রোদ মেখে- উড়ে বেড়ায় দুটো চড়ুই দুষ্টুমির ছলে, তখন আমার ইচ্ছে করে ভিড়ি ওদের দলে! চড়ুই হলে পড়া ছেড়ে উড়বো
পিঁপড়ার পরিশ্রম সম্পর্কে এমনই বর্ণনা পাওয়া যায় নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্যের ‘কাজের লোক’ ছড়ায়। এ ছড়াটি আমরা প্রায় সবাই পড়েছি বা শুনেছি।
আলোর সাথে দিয়ে গেছো কতকিছু আরও! যা পারে না অন্যরা কেউ সেটাই তুমি পারো। বিকৃতি আর বিপন্নতায় সবটা যখন ভারী। থাকলে তুমি বলো না মা আমি
ব্যাটিং বলো বোলিং বলো সবকিছুতে সেরা। চুপেচুপে ভয় পাচ্ছে বিশ্বমোড়লেরা! কাপ আনবো ঘরে এবার তাই করেছি ঠিক। আছে সাকিব, সৌম্য তামিম
রাজা ও রানির অভিমতের কথা তাদের জানানো হলো। একথা শুনে রাজা রানির সন্তানেরা খুশি হলো। অনেকদিন পর হলেও তাদের ইচ্ছা পূরণ হয়েছে। তারপর
দিনে সূর্যের প্রখর আলোর কারণেই মূলত আমরা তারা দেখতে পাই না। আবার আকাশ পরিষ্কার না থাকলেও তারা দেখা যায় না। বায়মণ্ডলের ধূলিকণা,
চাইছে সবাই শীতল বাতাস কোথায় পাওয়া যায়? চল না মন শীতল ছায়ার সবুজ শ্যামল গাঁয়। সেথায় পাবি খোলা আকাশ ধান পাটের ক্ষেত, মাটির গন্ধ করবে
আমাদের নাক দু’টি হাড় দিয়ে তৈরি। হাড় দু’টি এক ধরনের সেতু তৈরি করে। নাকের ভিতরে আছে এক ধরনের তরুণাস্থি বা নরম হাড়। এটা দেয়ালের মতো
বাঁধনহারা রঙিন দিনটার কোনো কঠিন রুল নাই জেগে ওঠে খুশির জোয়ার সবার প্রাণে ভুল নাই। মিস্টি হাসির রং লাগে না এমন কোনো মুখ নাই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন