ইচ্ছেঘুড়ি
ঘটনা হলো, মানুষের পাকস্থলী ও ফুসফুসের মধ্যবর্তী স্থানে একটি পাতলা পর্দা থাকে। শ্বাস নেওয়ার সময় পর্দাটি নিচের দিকে নেমে যায় এবং
'প্রতিকৃতি' 'বিমূর্ত' আর পাণ্ডুলিপির ছবি 'মা ও শিশু' নারী-দৃশ্য আঁকেন প্রিয় কবি। পরিচয় যে আছে আরো একটু হাত বাড়ালে
সংকট এসে সামনে যখন ঠাঁই রয় শুধু দাঁড়িয়ে তোমার বাণী বাঁচতে শেখায় তুমি দাও হাত বাড়িয়ে। দুঃখের নিশীতে মু্ক্তির গানে তুমি আছো বন্ধনে
কলম হাতে ভাবতে থাকি লিখবো আমি কী কী আম্মু বলেন, এই ছেলেটা কবি হবে ঠিকই। মাকে বলি হবো আমি রবির মতো কবি ছড়ার রঙে আঁকবো মাগো বাংলাদেশের
সবই আছে হারায় নি তো তুমি থাকো বুকে। সুখের দিনে রবি ঠাকুর রবি ঠাকুর দুখে! রবি ঠাকুর রবি ঠাকুর পথটা দেখাও মোরে। তোমার পিছে আমি থাকি
তবুও তরুর একগুঁয়ে জেদের কারণেই অনিচ্ছা সত্ত্বেও তরুর আব্বা-আম্মা মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিলেন। তরুকে তখন আর কে পায়! বড় ভাইজানকে ফোন করে
সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (২ মে) বেলা ১২টায় সংবাদ কার্যালয়ে খেলাঘর আন্দোলনের সূতিকাগার দৈনিক সংবাদ পরিবারের
এমন দিনে আমেরিকার ’হে মার্কেটটা-শিকাগো, হয়েছিলো রক্ততে লাল ইতিহাসে লেখা-গো। আটঘণ্টা শ্রমের দাবিটা প্রতিষ্ঠিত করতে, হয়েছিল
ওরা কাজ করে সভ্যতা গড়ে কথা আছে জানা শ্রমিকের হাতে দিন আর রাতে চলে কারখানা। শ্রমিকরা আছে দেশ তাই বাঁচে আমরাও বাঁচি অধিকারে তার
ছড়াটি পড়ার সময় প্রশ্ন জাগতেই পারে, কীভাবে মৌছিরা মধু তৈরি করে? আসলে মানুষ মৌচাক থেকে যে মধু আহরণ করে তা মৌমাছির সঞ্চয় করা মধু।
গায়ে হলুদ সন্ধ্যা রাতে আসবে শালিক টিয়ে, শিয়াল মামা আসবে শুধু হলুদ বাটি নিয়ে। লতা-পাতায় তৈরি করছে বাবুই পাখি জামা, বিয়ের খবর বনের
এই ইচ্ছে পূরণের জন্য কম ঝামেলা পোহাতে হয়নি তাকে! এই তো গত বছরেরই কথা, যখন সে তার গ্রামে এরকমই একটা লাইব্রেরি করার স্বপ্ন দেখেছিলো।
কাঠের পুতুল সোনা মানিক একটি কথা শোনো চুপটি করে বসে থাকো দুষ্টুমি নয় কোনো। কাণ্ড একি! থুতু মেরে খাটের তলে পালায়! কথা বলা কাঠের পুতুল
কাঁঠালগাছের মগডালে পাখির বাসা। ডাল-পাতার মধ্যদিয়ে তার খড়কুটো দেখা যায়। সেখানে গলা উঁচু করে দুটো বাচ্চা ভীষণ ‘ক্যা ক্যা’ করছে।
দেখো দেখো, চোখের কোণায় কালচে মতো দাগ আদর দিতেই বললো পুতুল, সামনে থেকে ভাগ! ভাইয়া তুমি জলদি করে হাসপাতালে যাও সঙ্গে করে নিয়ে
কী আনন্দ আহা কী সুখ আর কি কোথাও আছে? বৈশাখ আসে তাই খুশিতে মনটা বুঝি নাচে। বৈশাখ মানে হৈ হুল্লোড় নৃত্য, গান আর মেলা পরস্পরকে ভালোবাসা
বিজলি চমে কালো মেঘে দমকা বাতাস ফুলে ওলোট পালোট করে দিয়ে রুদ্র করে তোলে! ঝোড়ো হাওয়া সামনে নিয়ে শিশুর কান্না ঝরে ধুলোবালি মুখে
মিথ্যার চাপে বিনা দোষে যারা নির্বাক স্তব্দ, তাদের বুকে বাজিয়ে দিক জেগে ওঠার শব্দ। নতুন বছর নিয়ে আসুক নিয়ম ধারা স্পষ্ট, ফিরিয়ে
চুড়ি, ফিতা, লাল জামা স্বপ্নে ছবি আঁকা বায়স্কোপের নেশায় নেশায় ঘুরছি একা একা। বোশেখ মাসে মেঘের সাথে সূর্য দিলো আড়ি গরু মহিষ সঙ্গে
বাচ্চাদের সঙ্গে আনন্দ হৈ-হুল্লোড় করতে ছোটমামা খুব ভালোবাসেন। আসার সময় শহর থেকে তিতলির জন্য লাল টুকটুকে একটি জামা, রঙিন ফিতে,
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন