ইচ্ছেঘুড়ি
চিবুক হাতে আল্পনায় চোখে মনে কল্পনায়, লালসবুজের শাড়িতে দাদু ভাইয়ের গাড়িতে হাত ভরিয়ে জুঁইশাখে মেতে উঠি বৈশাখে। বাংলাদেশ সময়: ১২৪০
নাগরদোলায় চড়বো আমি অনেক দিনের ইচ্ছে, খুশির পাখি বুকের ভেতর কেবল সাড়া দিচ্ছে! কার জন্য কি, কিনবো সে সব মেলায় গিয়ে ভাববো,
বসন্ত আর বৈশাখী ফুল যা ফুটেছে কানন মাঝে, সবগুলো তার নাও গো সাথে হোক উপচার সকাল সাঁঝে। কালবোশেখী ঝড়ের মতো দুঃখগুলো দাও উড়িয়ে,
বৈশাখে উদাস ভূমি জলশূন্য নদীর চর বৈশাখে উজান ভাটি বাবুই পাখির সুখের ঘর। বৈশাখে উথাল পাথাল পাগলা হাওয়ার কোলাহল বৈশাখে আকাশ জুড়ে
এলো নতুন দিন, নতুন বাংলা সন কাটুক দারুণ আনন্দে আগামীর প্রতিক্ষণ। শোভাযাত্রা সফল হোক, কাটুক দেশে জরা সবাই যে মিলেমিশে, রঙিন করি ধরা।
পত্রিকার এ ‘বৈশাখ সংখ্যা ১৪২৬’-তে লিখেছেন আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ, রফিকুন নবী, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলন, সুকুমার বড়ুয়া,
তারপরও হাকিমপুর ও নূরনগর রাজ্য দুটির মাঝখানে কোনো একটি সুবিধাজনক স্থানে তারা গড়ে তোলে হাটবাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয়
ঐখানে ঐ তরুতলায় শিউলিফুলের হাসি ঐ দেখ লাঙল কাঁধে ছুটছে মাঠে চাষি। মাঝপুকুরে হাঁসের ছানা সাঁতার কেটে চলে সন্ধ্যা হতেই আকাশজুড়ে
পাহাড় নদী ঝরনা সাগর আকাশ মেঘের সাথী স্বপ্ন নিয়ে রঙিন ভুবন স্বাধীনতার বাতি। দোয়েল কোকিল ময়না টিয়া শিশুর সাথে রাখি শাপলা শালুক
রেসকোর্সে গর্জে উঠে ঢেউ তো পাহাড় সমান, দেশমাতাকে ভালবাসি করতে হবে প্রমাণ! দেশের নামটি খুব যতনে লিখেছিলাম বুকে বীরের মতো
ছাব্বিশে মার্চ একটি জাতির গঠন এবং গড়ন, বিশ্বের কাছে সমাধিকারে পরিচিতি করণ। ছাব্বিশে মার্চ দেশের মাটির ভালোবাসায় যতন, যে মাটির
ফোঁকড় দিয়ে পাখির ছানা মুখ বেরিয়ে দিচ্ছে হানা ঝিরবাতাসে এদিকওদিক – দুলছে যে! দোলদুলানি বাবুয়ের ডাক জ্যাঠা মশায় যে দিচ্ছে হাঁক-
ফুটুক আজকের এই দিনে শুধু বঙ্গবন্ধুর নামে তার কাছে সব সৌরভ যাবে লাল-সবুজের একটি খামে। সতের মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে এদেশের সব
বড় আকারের মাছটি ধরেই গিলে ফেলার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু ফল হলো হিতে বিপরীত। মাছটি গলা দিয়ে নামতে নামতেই তার খাদ্যনালী গেলো ফেটে।
এই নিশীথ সূর্যের দেশ বলা হয় নরওয়েকে। অবশ্য স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ সুইডেন, ফিনল্যান্ডেও কদাচিৎ এমনটি দেখা যায়। নরওয়েসহ
পরীরানীর বাড়িতে শৈশব ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণীর জন্ম আজ থেকে একাত্তর বছর আগে, ১৯৪৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি। খুলনা শহরের নানাবাড়িতে তাঁর
দখিন হতে যে সমীরণ জাগায় মনে কী! শিহরণ সেই পরশই মাখো, একটুখানি হৃদয় খুলে যাও না অতীত দুঃখ ভুলে সুখ দিয়ে মন ঢাকো। দেখ কত ফুলের বাহার
তখন থেকে বাংলা ভাষা
উঁচু আরও উঁচু
কেউ করেনি সাহস পরে
করতে বাংলা নিচু।
বাংলাদেশ সময়: ২১ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৯
এএ
একুশ এলেই পাখির ঠোঁটে অমর কবিতা গান রক্তে রাঙা শিমুল পলাশ চায় না প্রতিদান। একুশ এলেই শুকনো পাতা হারায় আপনজন রক্তে মাখা রাজপথটি
কোকিলের সাথে কত পাখি মাতে সুমধুর সুরে সুরে, কী! যে হিল্লোল দিয়ে যায় দোল হৃদয়-অন্তপুরে। ব্যাকুলতা যত ছোটে অবিরত দক্ষিণ সমীরণে, কত
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন