ইচ্ছেঘুড়ি
আমি জব্বার নই, রফিক নই তাইতো ভাবনা আছে এসব নামের নই বলে কেউ কী স্মরণ করেছে? তবুও চিন্তা নেই মনে সেই রাস্তা আমায় চেনে সেই একুশ জানে
সমুদ্রের স্রোতের সঙ্গে আরও নানা রকম জিনিস ভেসে আসতো সৈকতে। মাঝে মাঝে সৈকতে বিভিন্ন প্রাণীর কংকাল পড়ে থাকতে দেখা যেতো। সৈকতের তীর
হিল্লোলে কল্লোলে তটিনীর কূল মুখরিত তার মনে সুখ অনাবিল। আম জাম কাঁঠালের ডালে মুকুলিত হাসি ফোটে ফাগুনের ছোঁয়ায়। মধু ভরা ফুলেদের
ডাকাতেরা যা চায় তা দিয়ে দে। উপর থেকে কে যেন বললো। বাড়িওয়ালা ডাকাতদের কথামতো সব কিছু দিয়ে দিলো। ডাকাতেরা টাকা-গহনা আর মূল্যবান
ম্যারিদের পারিবারিক অবস্থা তেমন ভালো ছিল না। তিন বেলা ঠিকমতো খাবার জুটতো না হতদরিদ্র পরিবারটির সদস্যদের মুখে। ওদিকে ম্যারির
চলো জেনে নিই, ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে যেসব আয়োজনের মাধ্যমে বড়োদের পাশাপাশি তোমরাও যোগ দিতে পারো। ১. ভালোবাসা দিবসের প্রথম
ভালোবাসা অন্ধ ভীষণ মানে নাতো মানা। ভালোবাসা আগ্রাসী খুব হৃদয়ে দেয় হানা! কত রকম ভালোবাসা কত রকম রূপ। ভালোবাসার ঢেউ উঠেছে তুমি
নানবোজো একদিন ঘরের জানালা দিয়ে তৃণভূমির দিকে তাকিয়ে ভাবলো, ইশ! ফুলগুলো যদি রঙিন হতো। যেই ভাবা সেই কাজ। ঘর থেকে সব রঙের পাত্র আর তুলি
প্রধান শিক্ষক লাঞ্চে বেরোনোর ঠিক আগ মুহূর্তে লিন পিয়াও এসে শিক্ষকের দরজার সামনে হাজির হয়। এটা কী আসার সময় হলো? কঠোর গলায় প্রধান
সেরালি পেয়ে গেছি! পেয়ে গেছি! বলে বিছানা থেকে লাফিয়ে উঠলো। সেরালি একটা বিরাট সাইনবোর্ড এনে টাঙিয়ে দিলো বাইরের উঠোনে। তাতে লেখা- আপনি
মোট ৮টি শিক্ষণীয় মজার মজার রূপকথা নিয়ে সাজানো হয়েছে বইটি। প্রতিটি গল্পেই রয়েছে বাস্তব আর কল্পনার অপূর্ব সমন্বয়। শিশু-কিশোরদের
হঠাৎ এক অদ্ভুত আইডিয়া আসে অ্যানের মাথায়। ভাবে, আমি কেন এমন একটা টর্চলাইট তৈরি করছি না, যা ব্যাটারি ছাড়াও আলো দেবে? অ্যান সময় নষ্ট
‘আমার এতোগুলো জলজ্যান্ত ভয়ংকর সন্তান থাকতে আজ এই দশা? কইরে আমার সন্তানরা, তোরা কই? তাড়াতাড়ি আয়, দেখে যা, কত বড় সর্বনাশ হয়ে গেছে। আমি
মাঘের বায়ে বাতাস বাহে শিরশিরিয়ে! মাঘের রোদে শিশির নড়ে চিকচিকিয়ে! মাঘের শীতে বাঘ কাঁপে থরথরিয়ে! মাঘের রাতে ব্যথা করে
আধুনিক বিজ্ঞানীরা স্বপ্নকে ঈশ্বরের বার্তা মনে না করলেও, তারা জানাচ্ছেন এ সম্পর্কে নানা মজাদার তথ্য। চলো জেনে নিই স্বপ্ন সম্পর্কে
বাচ্চাদের লেখাপড়ার বিষয়বস্তুর দিকে তখনকার সরকার খুব কড়া নজর রাখতো। আর মেয়েদের জন্য স্কুল-কলেজে যাওয়া ছিল একদমই নিষিদ্ধ। তাই
ঋতুবৈচিত্র্যের এই বাংলায় শীতে পৌষমেলা উদযাপনের প্রচলন বহুদিনের। বাতিঘর বরাবরই বাংলার এসব নিজস্ব ঐতিহ্যের সঙ্গে শিশুদের পরিচিত
আমি কিছুতেই ধরা পড়বো না, জ্যাক বলে। খুব সতর্ক থাকবো। পাশের গ্রামের কেউই তো আমাকে চেনে না, শুধু পাঁচ মাইল দূরে বলে আমাদের দরকারি সব
টাকা ও সোনার বস্তাটা আর কোথাও রাখতে ভরসা পায় না সেরালি। সে ও তার স্ত্রীর মাঝখানে রাখে টাকার বস্তা, তার উপর বেড় দিয়ে রাখে দু’জনের
কাঁচা তেঁতুল পাকা তেঁতুল কতো তেঁতুল গাছে, তাই দেখে খুকুমনি তা ধিন তা ধিন নাচে। বাংলাদেশ সময়: ১৬২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৮ এএ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন