আইন ও আদালত
বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে দিনাজপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শরিফ উদ্দীন আহমদ এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত
বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক মোহাম্মদ সিরাজুদ্দৌলাহ কুতুবী এ রায় দেন। বাদীর
বুধবার (০৬ নভেম্বর) বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। গত ২৮ আগস্ট এক আদেশে আদালত
বুধবার (০৬ নভেম্বর) এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে শাহবাগ থানা পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার
বুধবার (০৬ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা
বুধবার (০৬ নভেম্বর) কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের অস্থায়ী আদালতের বিচারক ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েশ শুনানির এ দিন
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) বরিশালের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক মো. আল আমিন মাতুব্বর এ দণ্ড দেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত সোহাগ বেপারি
মামলায় দু’জনকে যাবজ্জীবন ও একজনকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি সবাইকে অর্থদণ্ডও দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর)
মঙ্গলবার ‘মিট দ্যা বার’ নামে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ সভায়
মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক শহীদুল আলম ঝিনুক এ রায় দেন। ঘটনার বিবরণী থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৩
দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়া এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে দুপুরে তাদের আদালতে
মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। রুলে
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য ১১ নভেম্বর দিন
এই মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দিন ধার্য ছিল। কিন্তু, খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল
মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
সোমবার (৪ নভেম্বর) বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে রায় দেন।
ডাকসু নির্বাচনে জিএস প্রার্থী ও কোটা আন্দোলনের নেতা মো. রাশেদ খানের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসনাত কাইয়ুম ঢাকা
সোমবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে গোবিন্দগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক পার্থ ভদ্র শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। নারাজি
এছাড়াও তার মালিকানাধীন রাজধানীর উত্তরা ৬ নম্বর রোডের চারতলা একটি বাড়ি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্তের আদেশও দেন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন