মুক্তমত
মারাত্মক সংকটের মধ্যে আছেন দেশের ব্যবসায়ীরা: নিরঞ্জন রায়
প্রতিদিনই বন্ধ হচ্ছে অসংখ্য মিল-কারখানা, বেকারের আর্তনাদ
সরকারের একগুঁয়েমির সঙ্গে খাটাশ ধরার ফাঁদ। নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থতার সঙ্গে ওই ফাঁদে বিএনপি। ফল এখন সকলের জানা। গৃহপালিত এক
ঢাকা: স্বপ্ন অনেকটা রহস্যময়, আশ্চর্য, দ্বিধান্বিত কিংবা অসাধারণ একটি বিষয়! স্বপ্নের কথা অন্যকে জানালে প্রায়ই দেখা যায় তিনিও একই
খুন হওয়া, নিহত হওয়া, মারা যাওয়া ইত্যাদি কথাগুলো মূলত একই ভাববাচক, কিন্তু সমার্থক নয়। তবে খুন ও নিহত এবং মারা যাওয়া কথাগুলোর পরিণতি এক
দেশের খুব নামকরা একটা হাসপাতালে মাসখানেক আগে ভর্তি করা হয়েছিল আসলাম সাহেবকে। হৃদরোগ ও কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন। তাঁর স্ত্রী গৃহবধূ,
সেলিম আল দীনকে আকর্ষণ করবার মতো একটি যোগ্যতাও আমার ছিল না। কিন্তু কিভাবে যেন তাকে আমি প্রবল আকর্ষণ করেছিলাম। এমন নয় যে সেরা ছাত্র
চন্দন! ওবায়দুল গণি চন্দনকে আমি ‘গণি মিঞা’ বলে ডাকতাম। আর ওর সাথে দেখা হলে দূর থেকেই মজা করে বলতো- ‘গণি মিঞা একজন কৃষক। তার
এই সময়টা হলো গ্লোবালাইজেশনের সময়। এ সময়ে রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের সম্পর্কের মাত্রাও নানামুখি। শুধু সামরিক আদান-প্রদান বা চুক্তি
ঢাকা: সম্পর্ক ১৫ বছরের। আমি যখন লেখালেখির ‘ডিম’ তিনি তখন ডিম পাড়া মুরগি। মুগ্ধ হয়ে তার অসাধারণ সব ছড়া পড়তাম। খ্যাতিমান ছড়াকার
নিষ্ঠুর সময় দ্রুত চলে যায়। বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় যখন এই লেখাটি যাদের উদ্দেশ্যে লিখছি তারা দুজন এই জাগতিক জীবন থেকে অনেক দূরে। তাদের
সকলকে স্নিগ্ধ শরতের কাশফুল শুভেচ্ছা! মেঘ মাধুর্যে পরিপূর্ণ বর্ষার আকাশকে এবং শ্রাবণের সজল মেঘের বারিধারাকে ‘যেতে নাহি দিব’ বলে
মাঝে মাঝে আমার মনে হয় আমাদের কতো বড় সৌভাগ্য যে, বাংলাদেশের মাটিতে বঙ্গবন্ধুর মতো একজন মানুষের জন্ম হয়েছিল। ঠিক যেই সময়টিতে দরকার
সেদিন সকালে ঘুম ভেঙেছিলো মায়ের কান্নায়। বুঝতে পারি, মায়ের বুক চাপড়ে হাউমাউ করে কান্নার কারণ, রেডিওর একটি ঘোষণা। রেডিওতে কেউ কিছু
১৯৪৭ সালে দেশ যখন ভাগ হলো, তরুণ ছাত্রনেতা শেখ মুজিব উপলব্ধি করলেন, এক উপনিবেশ থেকে বাঙালি আরেক উপনিবেশের অধীন হলো। কলকাতা ছেড়ে আসার
দক্ষিণ আফ্রিকার উপর একটি বিখ্যাত উপন্যাস রয়েছে- ক্রাই, দ্যা বিলাভড কান্ট্রি। কাঁদো, প্রিয় দেশ। বাঙালির হৃদয়েও একটি স্বতঃস্ফূর্ত
নিষ্ঠুর সময় দ্রুত চলে যায়। বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় যখন এই লেখাটি যাদের উদ্দেশ্যে লিখছি তারা দুজনই এই জাগতিক জীবন থেকে অনেক দূরে। তাদের
বাবার সাথে আমার সম্পর্কের রূপক দিয়ে আমি বঙ্গবন্ধুর সাথে আমাদের জাতি সত্তার সম্পর্কের ব্যাপ্তিকে সংজ্ঞায়িত করি।যিনি আমার বাবা
আরো একটি বছর চলে গেলো। শূন্যতা পূরণ হচ্ছে না, হবেও না। এখন কি শুধুই স্মরণ? না, আমি তা মনে করি না। কারণ প্রতিনিয়তই যেসব সংকটের মুখোমুখি
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৩৯তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে জাতির এই মহান
বসন্ত যায় যায়। মনটাও উড়ো উড়ো! ভাবছিলাম এভাবেই কি তাহলে বসন্তের দিনগুলো খরচ হয়ে যাবে? আমার এই ভাবনা-চিন্তার মাঝেই ফ্লোরিডা থেকে জরুরি
নতুন নতুন আবিষ্কারসহ দুনিয়াজুড়ে তথ্য-প্রযুক্তির উন্নতি ঘটছে। সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ব্যক্তিগত ও সামাজিক যোগাযোগসহ ব্যবসায়িক ও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন