ট্রাইব্যুনাল
একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক কে এম নুরুল কায়েস এ রায় দেন।
প্রতিবেদন চূড়ান্তের পর মঙ্গলবার (২৭ মার্চ) রাজধানীর ধানমন্ডিতে তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিবেদন তুলে ধরা
যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মঙ্গলবার (২৭ মার্চ) মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমান (সিএভি) রেখে আদেশ দেন চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর
মঙ্গলবার (১৩ মার্চ) সকালে চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন। প্রসিকিউটর
মঙ্গলবার (১৩ মার্চ) সকালে চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা শুরু হয়। রায় ঘোষণা
রোববার (১১ মার্চ) দুপুরে মামলার রায়ের নথিপত্র উচ্চ আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর
বৃহস্পতিবার (০৮ মার্চ) রাজধানীর ধানমন্ডিতে তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদন বিষয়ে
খালেদার আইনজীবীদের আবেদনে সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান এ আদেশ দেন। বিএনপি
রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে খুলনা মহানগর হাকিম মো. শাহীদুল ইসলাম বাদীর নারাজি পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। এর আগে ১৫
রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে পুরান ঢাকার বকশীবাজার কারা অধিদফতরের মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতে তার আইনজীবী জাকির হোসেন
রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) মামলার অন্যতম আসামি সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হকসহ অপর আসামিদের পক্ষে চার্জ
তারা বলছেন, রায়ের কপির জন্য সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) আদালতে ৩ হাজার ফলিও (সরকারি যে কাগজে নকল দেওয়া হয়) জমা দেওয়া হয়েছে। ফলে কপি পাওয়ার
এছাড়া অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় ৪ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার দ্রুত বিচার
কিন্তু খালেদা জিয়ার পক্ষে আপিল করে কেবল জামিন চাওয়া হবে। এখনই দণ্ড স্থগিত চাইবে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। জামিনের পর সময় সুযোগ
উভয়পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে মঙ্গলবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে সিলেট মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতের বিচারক সাইফুজ্জামান এ রায় দেন। এছাড়া রায়ে হামলার শিকার সেনা
পাঁচ আসামির মধ্যে নেসার আলী ও ওজায়ের আহমেদের ফাঁসি এবং শামছুল হোসেন তরফদার, মোবারক মিয়া ও ইউনুস আহমেদকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন
বুধবার (১০ জানুয়ারি) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে বিচারক আবু আহমেদ জমাদার ২০২ পৃষ্ঠার রায়ের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন