সোমবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে দুইজন আসামির উপস্থিতিতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মিজানুর রহমান খান এ রায় দেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২ এপ্রিল রাতে পাশের গ্রামে গান শুনতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরেনি আব্দুল রাজ্জাক।
খোঁজাখুজির করেও তার সন্ধান পাননি। নিখোঁজের দুই দিন পরে ৪ এপ্রিল সকালে নিজ গ্রাম সৈয়দপুরের কালিগঙ্গা নদীর খেয়াঘাট এলাকা থেকে হাত-পা বাধা অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে সদর থানা পুলিশ। পরে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এর পর ৭ এপ্রিল বিকেল নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ৫ থেকে ৬ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ২৫ নভেম্বর আসামি স্থানীয় ইউপি সদস্য মনিরুজ্জামান রনি, জাহাঙ্গীর আলম ব্যাপারী, মিজানুর রহমান ও বাদলকে অভিযুক্ত করে আদালতে চাজর্শিট জমা দেন।
১৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অপরাধ প্রমাণ না হওয়ায় সোমবার আসামি ইউপি সদস্য মনিরুজ্জামান ও মিজানুর রহমানের উপস্থিতিতে এ রায় দেন আদালত।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০১৮
ওএইচ/