ঈশ্বরদী, পাবনা: বিজয়ের উল্লাসে যখন বাংলাদেশের মানুষ মেতে উঠেছে তখনও ঈশ্বরদীতে চলে পাকহানাদার বাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধ। ঈশ্বরদী শহরের অবাঙালী অধ্যুষিত লোকোসেড এলাকায় বেশ কয়েকজন রাজাকার আত্মগোপন থাকায় বিলম্ব হয়।
১৯৭১ সালের ১৯ ডিসেম্বর ৩৩ জন মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে ঈশ্বরদী মুক্ত হয়। এর দুই দিনপর ২১ ডিসেম্বর পাক সেনারা আত্মসমর্পণ করেন।
স্বাধীনতাযুদ্ধে ঈশ্বরদী ৭ নম্বর সেক্টরের অধীনের ছিল। এই এলাকায় সেক্টর কমান্ডার ছিলেন লে. কর্নেল কাজী নুরুজ্জামান।
ঈশ্বরদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা চান্না বাংলানিউজকে জানান, গণ কবরগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা মুক্তিযোদ্ধা অডোটোরিয়াম নির্মাণ শেষ। এখন শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনের অপেক্ষায়।
বাংলাদেশ সময়: ১০০৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৯, ২০১৯
এনটি
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।