শনিবার (৭ মার্চ) সকাল ৭টা থেকে এ সংক্রান্ত একটি জরুরি নোটিশ টানিয়ে দেওয়া হয়েছে বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের সোনালী ব্যাংক বুথ শাখায়।
বেনাপোল চেকপোস্ট সোনালী ব্যাংক বুথ শাখায় সরেজমিনে দেখা যায়, ভারত যাওয়া প্রত্যেক যাত্রীকে সোনালী ব্যাংক শাখার রশিদের পরিবর্তে একটি করে ট্রেজারি চালান কপি দেওয়া হচ্ছে।
পাসপোর্ট যাত্রীরা জানায়, আমরা সোনালী ব্যাংকে ভ্রমণ ট্যাক্স কাটতে গেলে আমাদের ট্যাক্স রশিদের পরিবর্তে একটি করে ট্রেজারি চালান ধরিয়ে দিচ্ছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। সেটি আবার ৩ টি ফটোকপি করে নিতে হচ্ছে। কোথা থেকে ফটোকপি করবো আর কোথা থেকেই বা চালান লিখে নেবো তাও জানিনা। এমন আন্তর্জাতিক বন্দরে এ ধরনের সমস্যায় বড়ই বিব্রতরকর অবস্থায় পড়তে হচ্ছে আমাদের।
বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস সুপারিন্টেন্ডেন্ট শহিদুল ইসলাম জানায়, এর আগে বেনাপোল চেকপোস্টে ভ্রমণ ট্যাক্স সংক্রান্ত কোনো জটিলতা আমাদের চোখে পড়েনি। এ ধরনের সমস্যা খুবই হতাশাজনক। যেখানে গড়ে প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ হাজার যাত্রী ভারতে যাতায়াত করে থাকে। সেখানে আগে থাকতে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া ছাড়া এ ধরনের কার্যক্রম বন্দরের সুনাম নষ্ট ছাড়া কিছুই না।
বেনাপোল সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার রকিবুল হাসান জানান, রশিদ বই সংকটের কথা দুই মাস আগে রাজস্ব বোর্ডকে জানানো হয়েছে। কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। তবে খুব দ্রুতোই এ সমস্যা সমাধান করা হবে বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৯ ঘণ্টা, মার্চ ০৭, ২০২০
এসএইচ