সোমবার (২৭ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া
এসব কথা বলেন।
নেতারা বলেন, প্রচার-প্রচারণার জন্য নতুন লুঙ্গি-গেঞ্জি পরে ছাত্রলীগ নেতাদের কৃষকের ধান কাটার প্রয়োজন নেই, আমরা ধানের ন্যায্যমূল্য চাই।
বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, সরকার নিজেকে কৃষকবান্ধব বলে দাবি করলেও কোনো পদক্ষেপেই এ দাবি প্রমাণ করে না। এবার ধানের বাম্পার ফলনের পর দেখা গেলো, সরকার প্রকৃতপক্ষে কৃষকের শত্রুই। কৃষকের জন্য তাদের কোনো মমতাই নেই।
‘এক মণ ধানের দাম ৫০০ টাকা। অপরদিকে একজন মজুরের দৈনিক মজুরি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। অন্য সময় কৃষক মজুরের মজুরি দিতেন ধানের আনুপাতিক হিসাবে। কিন্তু এবার মজুরের সঙ্কট প্রকট হওয়ায় মজুরি চাইছেন নগদ টাকায়। ফলে বিপাকে পড়েছেন কৃষক ‘
নেতারা আরও বলেন, সরকার ধানের সঠিক মূল্য কৃষকদের হাতে পৌঁছে দিতে না পারায় কৃষকরা আজ অর্থনৈতিক কষাঘাতে নিরুপায় হয়েছে। এর দায়-দায়িত্ব অবশ্যই সরকারকে নিতে হবে। আজ ধানের মূল্য না পেয়ে কৃষকরা দরিদ্র থেকে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। দেশের ৮০ শতাংশ কৃষক তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে অনিশ্চয়তায় জীবনযাপন করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৭ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৯
এমএইচ/এএ