শনিবার (০১ জুন) জাতীয় কৃষক সমিতি ও ক্ষেতমজুর ইউনিয়নের এক সভায় তিনি এ দাবি জানান। ওয়ার্কার্স পার্টির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
রাশেদ খান মেনন বলেন, চাতাল মালিক-রফতানিকারকদের প্রণোদনার নামে অর্থ না দিয়ে কৃষকের পণ্য সংরক্ষণ ও বিপণনে ভতুর্কি দেওয়াই বেশি যুক্তিযুক্ত। কৃষকের স্বার্থ রক্ষায় সরকার যদি কার্যকর ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে কৃষকেরা শুধু ক্ষেতের ধানেই আগুন দেবে না, ভারতের কৃষকদের মতো আত্মহত্যাও করবে।
তিনি বলেন, কৃষক-ক্ষেতমজুর সংগঠনের শক্তিহীনতার কারণে প্রতিটি সরকারই কৃষকদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য ও প্রহসন করে। কামলা দেওয়ার নামে ক্ষমতাসীনদের ফটোসেশন তার প্রমাণ। কৃষক ধান কাটার লোক চায় না, চায় ধানের লাভজনক দাম।
ধানের লাভজনক দাম ও ক্ষেতমজুরদের সারা বছরের কাজের দাবিতে আগামী ১৫ জুন সকাল ১১টায় রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে কৃষক-ক্ষেতমজুর কনভেনশন অনুষ্ঠিত হবে। এ কনভেনশন উপলক্ষে শনিবার সংগঠকদের সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় কৃষক সমিতির কার্যকরি সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক, ক্ষেতমজুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন রাজু, কৃষক সমিতির নেতা মোস্তফা আলমগীর রতন, দফতর সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
বাংলাদেশের সময়: ১৭৩৪ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০১৯
আরকেআর/একে