যুবলীগ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জিকে শামীম এক সময় যুবদল করতেন। যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদকও ছিলেন।
যুবদল ছেড়ে ভিড়তে থাকেন যুবলীগের দিকে। এক সময় পান যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সমবায় বিষয়ক সম্পাদকের পদ। তবে যুবলীগের নেতারা বলছেন আসলে তার যুবলীগের কোনো পদ নেই। তিনি নিজে নিজেই যুবলীগের নেতা এবং কেন্দ্রীয় সমবায় বিষয়ক সম্পাদক দাবি করতেন। আবার নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বলেও শোনা যাচ্ছে।
প্রতিটি সরকারি কাজের টেন্ডার ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। এক সময় তিনি ‘টেন্ডার শামীম’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠেন। সব সময় তার সঙ্গে রাখতেন ছয়জন অস্ত্রধারী দেহরক্ষী।
জিকে শামীম গ্রেফতার হওয়ার পর তার বিষয়ে জানতে চাইলে যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ কোনো কথা বলতে চাননি। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, আমরা পরে এ বিষয়ে জানাবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯
এসকে/এএ