শিল্প-সাহিত্য
৪. অফিসের খাতায় জমানো ছুটি ছিল। অনেক দিন বিশেষ ছুটি-ছাটা নিতে হয় নি। অনেক ছুটি জমে আছে। খুব সহজেই পাওনা ছুটি থেকে ছ’মাস মঞ্জুর করা
বন্যার এ মহাবিপজ্জনক সময়ে কয়েকজন তরুণ আয়োজন করেছেন ‘বন্যার্তদের জন্য বইমেলা’। আগামী শুক্রবার (২৫ আগস্ট) দুপুর ৩টা থেকে রাত ৯টা
রঙের আস্তরণে পাল্টে দেয় ফেলে আসা আষাঢ়ের ঝাড়-ফেস্টুন। জীবনীশক্তির তাড়নায় প্রচণ্ড শীতের ওমেও বের করে দাও জন্মসূত্রের সন্ধানে
৩. মার্গারেট নামের অচেনা মেয়েটি আমার ভীষণ ক্ষতি করে গেল। বারমুডায় আফিমের ওপর বইটি পেয়ে যেমন হয়েছিল, ঠিক তেমনই অবস্থা। মার্গারেট যেন
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় যে ছবির কথা বলেছিলেন, তা শিল্পীর হাতে আঁকা পেইন্টিং। আর ফোজিত শেখ বাবু একজন আলোকচিত্রী। তবে মিল এই যে, দুটোই
এ তিনটি ওয়েবসাইটের ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানে থাকছে প্রকাশনা সংস্থা সময় প্রকাশনের সময় নেট এবং যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ইন্টারনেট
২. ক্লাস এইট-এর পর নিয়ম করে পরীক্ষা পাশের জন্য আর কখনও ইতিহাস পড়িনি। তাই আফিম-গাথার পুরনো সূত্র ধরে বর্তমানকে খুঁজতে গিয়ে
১. ফিউজিটিভের ছদ্মাবরণে হঠাৎ ট্রেকিং করতে চলে এলাম গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল-এ। আফিম চাষের স্বর্গ বলে যার বদনাম। ট্রেকিং আমার মোটেও ভাল
প্রয়াত সেলিম আল দীনের ৬৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে চলছে উৎসব। নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন জন্মোৎসব-২০১৭।
প্রাচীন রোমের বিখ্যাত শিল্পী ও দার্শনিক প্লিনি দ্য এল্ডারের মতে, “That eyelashes fell out from excessive sex and so it was especially important for women to keep their eyelashes long to prove their chastity”। আজব
তার সম্পূর্ণ নাম ধরে কেউ কেন ডাকে না, ঠিক তার দাদার মতো। তাই সে মনের দুঃখে একদিন একটা বাঁশি কিনে আনল। বাঁশি সে বাজাতে পারে না। তবে শিখে
১৯৪২ সালের ২০ আগস্ট কলকাতার খিদিরপুরে এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বাবা আবদুর রাজ্জাক, মা নূরুন নেসার চার সন্তানের মধ্যে
রাথিন বাসায় এসেও ব্যস্ত হয়ে পড়ে অফিসের কাজে। যে সময়টা একদিন মুমুর জন্য বরাদ্দ ছিলো। ভালোবাসাময় দুর্দান্ত মুহূর্তগুলো কতোই না রঙিন
শুক্রবার (১৮ আগষ্ট) রাতে সোনাগাজীর সেনেরখিলের সেলিম আল দীনের অনুজ বোরহান উদ্দিনের সভাপতিত্বে এ উৎসব আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত
তাই শত কৌতূহল সত্ত্বেও মহল্লাবাসী ঘটনার শেকড় পর্যন্ত পৌঁছতে পারছে না। মহল্লাবাসী দূরে থাক, বিয়ের প্রথম তিন বছরে খোদ রুবিনাই জানতে
এই দৃশ্য আমি যখন জানালা দিয়ে দেখি, অথবা হতে পারে আরও অনেকেই দেখে, তখন আমার জানালায় এক জোড়া চড়ুই পাখি দুর্বোধ্য ভাষায় ডাকাডাকি করতে
আস্তে আস্তে চোখ খুলল শাহানা। ছোট্ট আঁতুড়ঘরে তার পাশে শুধু ধাই। শ্বশুর কিংবা শাশুড়ি কেউই নেই। তারা কি আর আসেনইনি?শাহানাকে চোখ খুলতে
তারপর কবি-কলিগ বলেন, “আরে ভাই! কবিতা তো পড়েন না, জানবেন কেমনে! এটা ইমতিয়াজ মাহমুদের বিখ্যাত কবিতা ‘যদি’ যেখানে এসব ঘটে। আর হারুন
সুর ও তালের প্রবাহকে যেনো বৈরাগ্য পেয়ে বসে। বিছানায় শুয়ে থাকা চাচা উঠে বসতে বসতে বলেন, জীবনের নাও এভাবে বেয়ে চলে কেউ? বৈঠাহীন নৌকার
আমরা জীবনে এসেই জেনে যাই মৃত্যুর কথা তবু আমরা এর থেকে ক্রমশ সরার চেষ্টা করি। পূর্ববর্তী লেখায় ‘প্লেট-ফিদো’ সংলাপের কথা উল্লেখ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন