বাজেট
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া বাজেটে অধিবেশনে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজটে
এর ফলে স্মার্টফোনের দাম বাড়ছে বাজারে এবং মোবাইল ফোন ব্যবহারে খরচ বাড়বে গ্রাহকদের। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদে চলতি অর্থবছরের
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদে চলতি অর্থবছরের বাজেট উত্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী। ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ: সময় এখন
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সংসদে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
নতুন অর্থবছরের বাজেটে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর কারণে সব ধরনের সিগারেটের দাম বাড়বে। সর্বনিম্ন স্তরের দশ শলাকার দাম ৩৭ টাকা, মধ্যম
২০১৯-২০ অর্থবছরে জাতীয় বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ৭৪ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বরাদ্দ জাতীয় বাজেটের
দাম বাড়ানোর কারণ ৩টি হলো- বিশ্বব্যাপী ধূমপানবিরোধী রাষ্ট্রীয় নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য বিধান, তামাকজাত পণ্যের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণে
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেলে জাতীয় সংসদে এ বাজেট উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। তবে বাজেট পেশকালে মুস্তফা কামাল অসুস্থতা বোধ করায় তার
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন, শিক্ষা ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নারীর সম্পৃক্তির
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের বাজেট উপস্থাপনকালে এ প্রস্তাব করা হয়। দীর্ঘদিন যাবত সয়াবিন, পামঅয়েল, সূর্যমুখী ও
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেলে জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ,
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেল ৩টায় বাজেট বক্তৃতা শুরুর ১ ঘণ্টা ১০ মিনিট পর অর্থমন্ত্রী স্পিকারের কাছে ৫-৭ মিনিট সময় চান। এরপর আবার
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেল ৩টার দিকে অর্থমন্ত্রী বক্তৃতা শুরু করেন। এর আগে মুস্তফা কামাল প্রথা অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
এর আগে বেলা পৌনে ১টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক শুরু হয়। বেলা আড়াইটার দিকে অনুমোদন দেওয়া হয়
এটি অর্থমন্ত্রী হিসেবে তার প্রথম বাজেট। আর বাংলাদেশের ৪৮তম, আওয়ামী লীগ সরকারের টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর চলতি মেয়াদের প্রথম ও
এর মধ্যে বিভিন্ন খাতে ভর্তুকি থাকছে ৩২ হাজার ১০০ কোটি টাকা, প্রণোদনা ১৫ হাজার কোটি টাকা, নগদ ঋণ সহায়তা থাকছে ৫ হাজার কোটি টাকা।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে ‘জাতীয় বাজেট ২০১৯-২০: জলবায়ু রেজিলিয়েন্স অর্জনের পথে বাংলাদেশ’ শীর্ষক
সোমবার (২৭ মে) শেরেবাংলা নগরে অর্থমন্ত্রীর নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। মুস্তফা কামাল বলেন, আমি ও
শনিবার (২৫ মে) রাজধানীর বসুন্ধরায় দৈনিক কালের কণ্ঠ আয়োজিত ‘কেমন বাজেট চাই’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন