আদালত
বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) রুলসহ এ আদেশ দেন।
দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞার নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ রোববার (০৮ অক্টোবর) সকালে
অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে আইন পেশায় কর্মরত অ্যাডভোকেট টি এম আকবর মামলার বিচারিক কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার সময়ই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার মোল্লাপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে শাহ মো. আব্দুর রহিম (২৯) ও হবিগঞ্জের
সোমবার (২ অক্টোবর) বিকেলে দিনাজপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত-২ এর বিচারক লুৎফর রহমান অভিযোগটি খারিজ করে দেন। এ
সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) আবেদনটি দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. ইউনুছ আলী আকন্দ। বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক ও বিচারপতি
বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে আইন বিষয়ক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি।
সোমবার (০৭ আগস্ট) এ তথ্য জানিয়েছেন আইন মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ড. মো. রেজাউল করিম। তিনি বলেন, ‘আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক
গত ১৭ জুলাই শুনানি শেষে রায়ের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। গত ১৬ মে থেকে মোট ১৫ দিনের মতো এ মামলায় আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি হয়েছে
এ বিষয়ে জারি করা রুলের শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (০৩ আগস্ট) বিচারপতি মো. মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি এএনএম বসির উল্লাহ’র
বুধবার (২ আগস্ট) বরিশালের সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন বরিশাল নগরের সাধুর বটতলা এলাকার সাইদুর রহমান সড়কের বাসিন্দা
কমিশন গঠন না হওয়ায় উষ্মা প্রকাশ করে আদালত বলেন, আদালতের আদেশের পর কেবল চিঠি চালাচালিই হয়েছে। কিন্তু কোনো অগ্রগতি হয়নি। বুধবার (২
রোববার (৩০ জুলাই) সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির বেঞ্চ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আইনমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হলো। উনি খসড়া
এ বিষয়ে মন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেলসহ সরকারের যেকোনো এক্সপার্ট আপিল বিভাগের সঙ্গে বসতে পারে, এমন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ জন্য সময়ও
দুদকের করা এক রিভিশন আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার (২৬ জুলাই) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ
সোমবার (২৪ জুলাই) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কামরুল হোসেন মোল্লা এ রায় দেন। রায়ে আসামি আবদুল্লাহ আল ফাতাহ ওরফে শাকিল ও
সোমবার (২৪ জুলাই) বিচারপতি মো.আবদুল ওয়াহহাব মিঞার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের দুই নম্বর কোর্টে এ আবেদনের ওপর শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ হুসনে আরা বেগমের আদালত শ্যামল কান্তি ভক্তকে এ জামিন দেন। এর আগে ১৩ জুলাই
এর আগেও গত ৪ জুলাই দুই সপ্তাহের জন্য এই রায়কে স্থগিত ঘোষণা করেছিলেন একই বেঞ্চ। ফলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত
আপিল বিভাগে ২০০৭ সালে ছয়জন বিচারপতি ছিলেন। বর্তমানেও এসে ঠেকেছে ৬ জনে। এর আগে সর্বশেষ ২০০২ সালে আপিল বিভাগে বিচারপতি ছিলেন ৫ জন। আর
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন