প্রায় তিন হাজার আমেরিকান ইউক্রেনের পক্ষ হয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিয়েছে বলে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত ইউক্রেনের দূতাবাসের

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করেন ২৪ ফেব্রুয়ারি। সেই আগ্রাসন রোববার (৬ মার্চ) ১১তম দিনে গড়িয়েছে। এই

ইউক্রেনের বন্দরনগরী মারিওপোলে নতুন করে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এবারের যুদ্ধবিরতিও খণ্ডকালীন। স্থানীয় সময় সকাল ১০টা

দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমের ওল্ড সিটিতে দুই অফিসারকে ছুরিকাঘাত করার অভিযোগে ইসরায়েলি বাহিনী এক ফিলিস্তিনি কিশোরকে গুলি করে হত্যা

ইউক্রেন সামরিক অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে রুশ সেনারা। রোববার (৬ মার্চ) যুদ্ধের ১১তম দিনে প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনের সেনারা। তাদের

বেলারুশে শান্তি আলোচনায় অংশ নেওয়া ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলের সদস্য ডেনিস কিরিভ খুন হয়েছেন বলে দাবি করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনের

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করা যুদ্ধ ঘোষণারই শামিল বলে মনে করছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।  তবে সত্যিকার অর্থে তেমন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অর্থনীতিতে ‘চরম প্রভাব’ পড়তে যাচ্ছে বলে সর্তক করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

পোল্যান্ডের সঙ্গে একটি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা। এর মাধ্যমে সোভিয়েত আমলের কিছু বিমান ইউক্রেনকে

বিশ্বব্যাপী লেনদেনের মাধ্যম মাস্টারকার্ড এবং ভিসা ঘোষণা করেছে যে, ইউক্রেনে হামলার কারণে তারা রাশিয়ায় কার্যক্রম স্থগিত করেছে।

ইউক্রেনের বন্দর শহর মারিওপোল থেকে বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপদে সরে যাওয়ার সুযোগ দিতে সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হয়েছিল

রাশিয়ার ১০ দিনের সামরিক অভিযানে ইউক্রেনের শহর খারকিভ কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ঘনবসতিপূর্ণ এই শহরে নির্বিচারে

বিশ্বজুড়ে চলমান করোনা মহামারিতে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। একইসঙ্গে আগের দিনের তুলনায় কমেছে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যাও। গত ২৪

ইউক্রেনকে সমর্থন জানানোর জন্য যুক্তরাজ্যের প্রতি সরাসরি আক্রমণ করে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট। ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক

এতদিন অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ চলছিল। এবার যুদ্ধক্ষেত্র থেকে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়ল যুদ্ধ। ইউক্রেন হামলার জন্য তাদের ওপর যে

ইউক্রেনে মস্কোর আগ্রাসনের কভারেজের জন্য একটি টিভি চ্যানেলকে সম্প্রচার বন্ধ করার নির্দেশ দেয় রাশিয়ার সরকার। এরপরেই উদারপন্থী

রাশিয়ার সামরিক বাহিনী ইউক্রেনের বন্দরনগরী খারসনের নিয়ন্ত্রণ নিলেও এর বাসিন্দারা দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জোরালো বিক্ষোভ করেছেন।

ইউক্রেন সামরিক আগ্রাসনের মধ্যে নিজ দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সামরিক আইন বা মার্শাল ল জারি করতে পারে রাশিয়া—এমন গুঞ্জন

ইউক্রেনের আকাশে কোনো দেশ ‘নো-ফ্লাই জোন’ ঘোষণা করলে সেটাকে চলমান যুদ্ধে অংশগ্রহণ হিসেবে মনে করবেন বলে হুমকি দিয়েছেন রুশ