ইচ্ছেঘুড়ি
শিমুল বনে রঙের খেলা দখিন হাওয়া দুপুর বেলা। কালবোশেখীর আনাগোনা প্রবল ডাকে যায় তা শোনা। বসন্ত শেষ গ্রীষ্ম এবার ষড়ঋতু চমকে
সোমবার (১০ এপ্রিল) স্কলাস্টিকা স্কুলের উত্তরা শাখায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন টগি ওয়ার্ল্ড ও বসুন্ধরা সিটি
মায়ের কথাটি ফচু বুঝলো, যেদিন মা মারা গেলেন। সাথে আরো কিছু বুঝলো। মা দাঁড়িয়ে ছিলেন রাস্তায়। পার হয়ে ওপারে যাবেন। ওপারে বিস্কুটের
ঝিরিঝিরি বইছে বাতাস শান্তি পরশ মাখা, গল্প যেন মেলছে ডানা প্রজাপতির পাখা। গন্ধরাজ আর হাস্নাহেনার গন্ধ আকুল করে, কী যে ভালো লাগছে
সঙ্গের ইঁদুরটি বললো, বিড়াল আমাদের বড় শত্রু। তার কষ্টে এগিয়ে যাওয়ার চেয়ে এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম। কারণ সে অন্ধ হলেও তার আছে একটি পেট এবং
মঙ্গলবার (৩ এপ্রিল) রাজধানীর ধানমণ্ডিতে এক্সেল একাডেমিত স্কুলে এ পুরস্কার বিতরণ করা হয়। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন টগি
জেনে নেওয়া যাক পেঙ্গুইন সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য। ১. পেঙ্গুইনের পালক ওয়াটারপ্রুফ। এদের ত্বক থেকে একধরনের তৈলাক্ত পদার্থ বের হয়,
শিশুর মত কন্যারা আজ কুড়িয়ে আনে সোনা সবার মুখে মুখে এখন সেটাই আলোচনা! উল্লাসে মোর মন উড়ে যায় চওড়া আমার বুক কন্যা তোদের সুদূর থেকে
কেউ যদি বলে, ‘শোনো খোকা, ঘরে কেন বসে আছো বোকা? বাইরে ঘুড়ির ওড়া-উড়ি, তুমিও কি ওড়াবেনা ঘুড়ি?’ বাইরে দখিন হাওয়া জাগে, মনের ঘুড়িতে
পুকুর ঘাটে ঢোঁড়া দেখে চিল্লায় বাঁচাও তোমরা কাকুরে! সামলে নিয়ে জ্ঞান ফিরে পালায় প্রণাম ঠোকে ঠাকুরে! বাংলাদেশ সময়: ১৭০১ ঘণ্টা, মার্চ
মঙ্গলবার (২৭ মার্চ) রাজধানীর ধানমণ্ডিতে কার্ডিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে এ প্রতিযোগিতার প্রথম পর্বের বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ
যখন আর ভার সহ্য করতে পারছিল না এবং পকেটের টাকাও ফুরিয়ে আসে, তখন তড়িঘড়ি করে জ্যাক নৌকার দিকে রওয়ানা হয়। সে ভাবছে ব্যাগ আর বাক্সগুলো
এক সপ্তাহের ছুটি নিয়ে ও দাদুবাড়িতে বেড়াতে এসেছে। সঙ্গে এসেছে তার বাবা-মা আর ছোট বোনটি। চাচাতো ভাই আবীর সোহাগ বাবুর সঙ্গে সারাদিন
আমরা এখন যাপন করি নির্ভয় দিন রাত এ সব তো মুক্তিসেনার দৃপ্ত আশীর্বাদ যে মা বাঁচায় বায়ু জলে পেতে দিয়ে আঁচল তারই ডাকে ছাড়লো সে
এটা জানার আগে জেনে নেওয়া উচিত, ‘গণহত্যা’ বলতে আসলে কী বোঝায়। গণহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ জেনোসাইড (Genocide)। জাতিসংঘের সংজ্ঞা
মাকে একদিন প্রশ্ন করলো, মা ওদের কাপড় এতো নোংরা কেন? ওরা স্কুলে যায় না কেন? তোহার মা ছেলের প্রশ্নের কি জবাব দেবে ভেবে পাচ্ছে না। বাবা
সাদারা কখনও কালোদের সঙ্গে একই দোকানে বাজার করতো না। এমনকি পাবলিক বাসে চড়ে কোথাও যেতে চাইলেও বসতে হতো আলাদা সিটে। সাদারা বাসের
আমার ধারণা জ্যাক এর প্রতিটা ডালা ছয় পেন্স করে বেচে আসতে পারবে, পেগি বলে। চাইলে এখনই খাওয়া যায়। মেয়েরা মোট বারোটি শনের ঝুঁড়ি ভরে এবং
অনেক আগে মানুষ মনে করতো পৃথিবী সমতল। কারণ, তখন মানুষ জ্ঞান-বিজ্ঞানের দিক থেকে ছিল পিছিয়ে। ধীরে ধীরে মানুষ পুরো দুনিয়াটা ঘুরে দেখার
ধার ধারি না মোড়লগিরির ধার ধারি না কারও টাইগারদের গর্জনকে থামাও যদি পারো! ফাইনাল হবে টাইগারদের সন্দেহ কি আছে লাল সবুজের রঙ মেখে ঐ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন