আইন ও আদালত
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মো. খাদেম উল কায়েশ এ সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। এ দু’জন হলেন-
বুধবার (৪ সেপ্টেন্বর) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. রবিউল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। এরপর সাজা পরোয়ানা
মঙ্গলবার (০৩ সেপ্টেম্বর) জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রফিকুল ইসলাম মাদক মামলায় খোকন সরদারকে সাত বছরে কারাদণ্ড দেন। পাশাপাশি
মঙ্গলবার (০৩ সেপ্টেন্বর) ঢাকার চিফ ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বলে বাদীপক্ষের আইনজীবী
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) জেলা জন নিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ কে শহীদ আহম্মেদ এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত
মঙ্গলবার (০৩ সেপ্টেম্বর) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ
মঙ্গলবার (০৩ সেপ্টেম্বর) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু গুলশান থানা পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার
মঙ্গলবার (০৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালতে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন আত্মসমর্পণ করে
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ শাহানা হক সিদ্দিকী এ রায় দেন। এসময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত
এদিন আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম। এর আগে, গত ২২ জুলাই দিনগত রাত পৌনে
মঙ্গলবার (০৩ সেপ্টেম্বর) এ আবেদন দাখিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। এর আগে ৩১ জুলাই বিচারপতি
মঙ্গলবার (০৩ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মাদ আস সামছ জগলুল হোসেন মামলাটি খারিজ করে দেন। মামলাটি
সোমবার (০২ সেপ্টেম্বর) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শেরেবাংলা নগর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ফয়েজের তিন দিনের
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) আদালত চলাকালীন চার্জশিটের শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও তা হবেনা। আগামী বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) জেলা ও দায়রা জজ
সোমবার (০২ সেপ্টেম্বর) কেরানীগঞ্জে কারাগারের দুই নম্বর ভবনে স্থাপিত অস্থায়ী আদালতের বিচারক ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েস
সোমবার (০২ সেপ্টেম্বর) তারা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। যার প্রেক্ষিতে আদালত তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা এই মামলার
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) আপিল বিভাগের অবকাশকালীন চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ওপর 'নো অর্ডার'
২৯ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) দেওয়া এ রায় রোববার (০১ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত হয়। এদিকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিনের আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগের
রোববার (১ সেপ্টেম্বর) বরিশাল জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রফিকুল ইসলাম এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত ইদ্রিস মাদারীপুর জেলার উত্তর
রোববার (১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মাদ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন