ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

উপন্যাস

নীল উড়াল: শেষ পর্ব

৪১. ছোটখালার বাসার উঠানের কোণে করমচা গাছের নীচে আমি আর অন্তরা মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। চারপাশে থোকা থোকা অন্ধকার। আমরা কেউ কারও মুখ দেখতে

নীল উড়াল: পর্ব চল্লিশ

৪০. ভালোবাসা টেনে আনে, ভালোবাসা দূরে সরিয়ে দেয়। মার্গারেটের কাছ থেকে এক ধরনের ভালোবাসা বুকে নিয়ে আমি চলে আসি আরেক ভালোবাসা

নীল উড়াল: পর্ব ঊনচল্লিশ

৩৯. একটি গাড়ির কাছে কত অসহায় একটি কবিতা। বোঝা যায় সন্ধ্যার ট্রাফিক সিগন্যালে দাঁড়ালে। প্রতি মিনিটে সেখানে একটি করে গাড়ি সুগন্ধি

নীল উড়াল: পর্ব আটত্রিশ

** নীল উড়াল: সপ্তত্রিংশ পর্ব ৩৮. তানিয়া মেয়েটি অসাধারণ দক্ষতা দেখালো বটে। তারুণ্যের কর্মস্পৃহায় সে কতটা প্রাণচঞ্চল, বাইরে থেকে টের

নীল উড়াল: সপ্তত্রিংশ পর্ব

৩৭. মার্গারেট আমাকে দেখে উত্তেজনা ও আনন্দে উল্লসিত হয়ে চেয়ার ছেড়ে লাফিয়ে কাছে এলো। কিছু বলার বা শোনার আগে সে আমাকে গভীর আবেগে জড়িয়ে

নীল উড়াল: ষড়ত্রিংশ পর্ব

৩৬. জেগেই দেখি অনিন্দ্য আলোর ভোর। শামুকের পিঠের মতো পুরোটা দ্বীপের বালুচর চকচক করছে অলৌকিক সূর্যালোকে। চারপাশের সৈকতে আছড়ে পড়ছে

নীল উড়াল: পঞ্চত্রিংশ পর্ব

৩৫. সাইফুল ভালো ব্যবস্থাই করেছে। ট্রেনে জানালার কাছে সিট পেয়েছি। বেচারা সারাটা দিন বড় খেটেছে আমার জন্য। এই বাজারে কে কার জন্য করে!

নীল উড়াল: চতুর্ত্রিংশ পর্ব

৩৪. ঝড়ের বেগ পেয়েছে সাইফুলের ‘উড়াল যাত্রা’। সে চাপা আতঙ্কে বললো: -স্যার, এখন কই যামু? আমি কোনো উত্তর দিতে পারি না। মার্গারেটের

নীল উড়াল: ত্রাত্রিংশ পর্ব

৩৩. বিপদে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আস্থার কাউকে মনে পড়ে। পলাতক জীবনের শুরুতেই অজানার পথে নেমে আমার ‘উড়াল যাত্রা’র কথা মনে এলো। সাইফুল

নীল উড়াল: একত্রিংশ পর্ব

৩১. এনামুল সিডিটা শক্ত ভাবে প্যাকেট করলো। একটি ছোট্ট চিরকুট লিখে প্যাকেটের মধ্যে ঢুকালো। এনামুলের মুখ এখন আরও ম্লান। মনে হচ্ছে কে

নীল উড়াল: ত্রিংশ পর্ব

৩০. অভিজাত এলাকায় খাসা অফিস সাজিয়েছে এনামুল। পয়সা থাকলে যা হয়। আজকাল অফিসের জৌলুস দিয়ে অর্থ, বিত্ত, শক্তি, প্রতিপত্তি প্রদর্শন করা

নীল উড়াল: ঊনত্রিংশ পর্ব

২৯. মার্গারেট সফর বাতিল করে ঢাকাতেই রয়ে গেছে। জরুরি প্রয়োজনের কথা বলে ছুটি নিয়েছে সে। আমাকে নিয়ে কয়েক দিন হাসপাতালে টানাটানি করায়

নীল উড়াল: অষ্টবিংশ পর্ব

২৮. বাংলাদেশে সেমিনার মানে এক এলাহি ব্যাপার। যত না কাজ, তার চেয়ে হৈ-হাঙ্গামা বেশি। লক্ষ্যের চেয়ে উপলক্ষ্যই এখানে প্রধান। সেমিনারের

নীল উড়াল: সপ্তবিংশ পর্ব

২৭. তানিয়া নামে এক মেয়ে ফোন করেছে। নারী কণ্ঠ শুনে আমি সজাগ হয়ে গেলাম। মলিদের তীক্ত অভিজ্ঞতা আমাকে এখনও ধাওয়া করছে। এই মেয়ে মলিদের

নীল উড়াল: ষড়বিংশ পর্ব

২৬. যথেষ্ট দৌড়-ঝাঁপ হয়েছে। শরীরের উপর দিয়েও ধকল কম যায় নি। তথ্য-উপাত্ত প্রচুর পরিমাণেই আমার নোট খাতায় জমা পড়েছে। ফ্ল্যাটে বসে

নীল উড়াল: পঞ্চবিংশ পর্ব

২৫. শ্রাবণের মাঝামাঝি। স্থলবন্দর বেনাপোল থেকে দক্ষিণমুখো কাঁচা রাস্তা ধরে আমরা হাঁটছি; আমি, সঙ্গে এনামুল। দৌলতপুর-পুটখালী গ্রামের

নীল উড়াল: চতুর্বিংশ পর্ব

২৪. মহাবিরক্ত কণ্ঠে ফোন করেছে এনামুল: -কি হয়েছে তোর? বলেছি না আমাকে না বলে কোথাও যাবি না! আমি চুপ করে রইলাম। জানি, আমার গতিবিধি

নীল উড়াল: ত্রয়োবিংশ পর্ব

২৩. ড. ইমদাদের পর ড. মনোয়ারের সঙ্গে আলোচনা সেরে ফেলা দরকার। মাঠের তথ্য আর বিশেষজ্ঞদের মতামত মিলিয়ে পুরো ব্যাপারে একটি স্বচ্ছ চিত্র

নীল উড়াল: দ্বাবিংশ পর্ব

২২. রাতের রমনার অভিজ্ঞতা আর পরদিনের অন্যান্য তথ্যগুলো নোট করে রাখছি। সাইফুলের সঙ্গে ‘উড়াল যাত্রা’ মন্দ হয় নি। বিচিত্র মানুষের

নীল উড়াল: একবিংশ পর্ব

২১. ড্রাইভার সাইফুল দাঁত কেলিয়ে বললো: -স্যার, এইডা হইলো ‘উড়াল যাত্রা’! আমি অবাক হয়ে পাল্টা প্রশ্ন করি: ‘উড়াল যাত্রা’! বেশ নাম

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়