মুক্তমত
যা-ই হোক, আমাদের ক্লাশের দশজনকে একদিন স্ট্যাটিস্টিক্যাল ব্যুরো কিংবা এই ধরনের কোনো একটি প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যাওয়া হল। সেখানে একজন
ডা. আবু তাহের মীর ফুলপুরের আলোকদি গ্রামের মজির উদিদন মীরের ঘর আলোকিত করে ১৯২৬ সালের ৫ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনি
সুভাষ চন্দ্র বসুর ‘আজাদী’ থেকে বঙ্গবন্ধুর ‘স্বাধীনতা’ একই সূত্রে গাঁথা। ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারত স্বাধীন হলেও
ভুট্টো ১৯৫৮ সালে প্রথম আইয়ুব খানের মন্ত্রিসভায় যোগ দেন। এরপর ১৯৬৩ সালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন ও ১৯৬৭ সালে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ
গণহত্যার জন্য ভুট্টো-ইয়াহিয়া ছিলেন মাস্টারমাইন্ড আর সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছেন টিক্কা-রাও ফরমান আলীরা। এ কাতারে পরে যুক্ত হন
বালুচিস্তানে বর্বর হত্যাযজ্ঞের পর পাকিস্তানের শাসকচক্র পূর্ব পাকিস্তানকেও একটি কসাইখানা বানাতে চেয়েছিল। তারা গণতন্ত্র
ইতিহাস কখনো চাপা থাকে না। ক্ষমতার মোহে মত্ত ভুট্টো-ইয়াহিয়া ভেবেছিলেন অস্ত্রের ভাষা প্রয়োগ করে বাঙালিকে ‘দাবাইয়া’ রাখবেন।
একদিন বাসের জন্য দাঁড়িয়ে আছি, দেখলাম ওই বান্ধবী বাসে ওঠার জন্য চেষ্টা করছে কিন্তু ছেলেদের ধাক্কার জন্য উঠতে পারছে না। একটু পরে
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভিন্ন দেশে ইতিবাচক প্রতিবেদন ও সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদপত্র, বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদ ও
আপনি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কী করছিস বাবা (কিংবা মা)?’ আপনার ছেলে কিংবা মেয়ে হাসি হাসি মুখে বলল, ‘সিগারেট খাচ্ছি আম্মু (কিংবা আব্বু)!’
২৩ বছরের পাকিস্তানি শাসন থেকে এই দেশকে মুক্ত করতে অনেক রক্ত ঝরেছে। অনেক আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে জন্ম নিয়েছে এক একটি স্মরণীয় মূহুর্ত।
১৯৮০ সালে জিয়াউর রহমানের আমলে সেই রাজাকার স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছিল। সুতরাং বুঝতেই পারছেন, শহীদ ফয়জুর রহমান আহমেদ এর পরিবারের
মুক্তিযুদ্ধে চীনের ভূমিকা নিয়ে মিত্র বাহিনী একরকম বিভ্রান্তির মধ্যই যুদ্ধ চালিয়ে যায়। মার্কিনিরাও এখানে নতুন মাত্রা যোগ করে।
পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার জন্য আমেরিকা নানাভাবেই তার ঐতিহাসিক কূটনৈতিক বন্ধু পাকিস্তানকে সাহায্য করে। এ লক্ষ্যে তারা কূটনৈতিক
৬৯'এর গণঅভ্যুত্থান, ৭১'এর মহান মুক্তিযুদ্ধ, ৯০'এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, ১৩'এর গণজাগরণে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভারত চেয়েছে শরণার্থী সমস্যাকে সামনে নিয়ে আসতে ও জাতিসংঘে তুলে ধরতে। কারণ, ভারত প্রায় ১ কোটি বাঙালিকে তার নিজ ভূখণ্ডে আশ্রয় দিয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্ন থেকেই পাকিস্তান তার বন্ধুরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখে এবং বাংলাদেশ
ক্রিকেট পাগল এই জাতিকে লাল সবুজের এই দলটা হয়তো প্রত্যাশা অনুযায়ী সেরাটা দিতে পারেনি, কিন্তু যা দিয়েছে এই পর্যন্ত তাই বা কটি খেলা
বাঙালি রণাঙ্গনে ক্রমেই শক্তিশালী হয়ে ওঠে। মূলত এপ্রিলে প্রবাসী সরকার গঠিত হওয়ার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধ আরও বেগবান হয় এবং দেশের
পূর্ব পাকিস্তানে তিনি আট মাস দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনিই পূর্ব পাকিস্তানের সামরিক কমান্ডার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন