আগরতলা
ঢাকা থেকে বাসেই সেখানে যাওয়া যায়। ট্রেনে আখাউড়া হয়েও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ত্রিপুরায় প্রবেশ করা যায়। যাওয়ার আগে প্রতিবেশী
শনিবার (১২ আগষ্ট) ত্রিপুরার দক্ষিণ জেলার শান্তিরবাজার মহকুমার ইছাছড়া এলাকায় বাহিনীর প্রধান কার্যালয়ে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
শুক্রবার (১১ আগস্ট) রাজধানীর ভগৎ সিং যুব আবাসে আয়োজিত এই কর্মশালায় বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের
বৃষ্টির কারণে শনিবার (১২ আগস্ট) রাজ্যের সব স্কুল একদিনের জন্য ছুটি ঘোষণা করেছে ত্রিপুরার বিদ্যালয় শিক্ষা দফতর। এদিকে শুক্রবার রাত
আগরতলা শহরের বিদুরকর্তা চৌমুহনী, আর এম এস চৌমুহনী, শকুন্তলা রোড, বিজয় কুমার চৌমুহনী, কদমতলী এলাকা, সৎসঙ্গ রোড, বনমালীপুরসহ বিভিন্ন
বৃহস্পতিবার (১০ আগষ্ট) বিকেলে রাজধানীর মেলার মাঠ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে শেষ হয়। মিছিলে জাতি জনজাতি অংশের
অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় মামলা দায়েরের ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ অভিযুক্তকে আটক করছে না বলে বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) সংবাদ মাধ্যমকে
মিজো ছাড়াও অন্য জনজাতি অংশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে দীর্ঘ দিন ধরে। এ অভিযোগে চাকমা ন্যাশনাল কাউন্সিল অব
বুধবার (৯ আগস্ট) বিকেলে ত্রিপুরার পশ্চিম জেলার খুমলুং এলাকায় দু’দলের মধ্যে সংঘর্ষের পর থেকে পুরো এলাকার রাস্তাঘাট ফাঁকা, দোকানপাট
দেশের ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত সব ছেলেমেয়েদের কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানো হচ্ছে। ত্রিপুরা রাজ্যের মোট ১১ লাখ ১৩ হাজার ৬২ জনকে এই কৃমিনাশক
বুধবার (৯ আগষ্ট) জয়েন্ট একশন কমিটি অব সিভিল সোসাইটির উদ্যোগে আয়োজিত এই শোভাযাত্রায় বিভিন্ন জনজাতি অংশের নানা বয়সী নর-িনারী
আদিবাসীভিত্তিক দল ইন্ডিজেনাস পিপলস ফ্রন্ট অব তিপ্রা (আইপিএফটি) ও সিপিআই (এম) দলের কর্মীদের মধ্যে বুধবার (০৯ আগস্ট) এ সংঘর্ষের ঘটনা
সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অরুণাচল প্রদেশ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডু। অন্যান্যের মধ্য উপস্থিত ছিলেন বিজেপির
রাজধানীর দুর্গাবাড়ির সামনে থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি শহরের বিভিন্ন রাজপথ প্রদক্ষিণ করে। এদিন মিছিলে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা থেকে
এদিন সকালে রাজধানী আগরতলার পোস্ট অফিস চৌমুহনী এলাকার প্রদেশ কংগ্রেস ভবনে ভারতের জাতীর জনক মহাত্মা গান্ধী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী তথা
ইমিগ্রেশন ভবনে ঢুকেই স্ক্যানার মেশিনে ঢোকানো হয় প্রত্যেকের ল্যাগেজ ও হ্যান্ডব্যাগ। অবৈধ কিছু পেলে ধরবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু
মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) বিকেলে বিএসএফ জওয়ান ভাইদের হাতে বিজেপি'র ত্রিপুরা প্রদেশ কমিটির মহিলা মোর্চার সদস্যারা রাখী পরিয়ে দেন।
এর প্রতিবাদে মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) চা-বাগানের কমিউনিটি হলে সিটু'র তেলিয়ামুড়া মহকুমার কমিটির উদ্যোগে চা-শ্রমিকদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত
প্রাকৃতিক রাবার চাষে ত্রিপুরা রাজ্য দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। রাজ্যের মাটি রাবার চাষের জন্য উৎকৃষ্ট। তাই আরো বেশি করে রাবার চাষে
মঙ্গলবার (০৮ আগস্ট) আগরতলার দূর্গাবাড়ী এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করেন ওই কমিটির সদস্যরা। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন