শুরুটা আর্সেনালকে দিয়ে করা যাক। প্রতিপক্ষ যখন পিএসজি, তখন এই ম্যাচে তো আলাদাভাবে চোখ রাখতেই হয়।
এমিরেটস স্টেডিয়ামে গানাররা প্রথমার্ধেই জোড়া গোল করে থেমে যায়। তবে থামেনি ম্যানচেস্টার সিটি। স্লোভান ব্রাতিসলাভাকে হারিয়েছে ৪-০ গোলে। তার চেয়েও বেশি প্রতিপক্ষকে নিয়ে ছেলেখেলা করেছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। সেল্টিককে ৭-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা।
সিগন্যাল ইদুনা পার্কে সপ্তম মিনিটেই ডর্টমুন্ডকে পেনাল্টি থেকে এগিয়ে দেন কান। তবে নবম মিনিটে সমতায় ফেরে সেল্টিক। কিন্তু ১১ মিনিট থেকে শুরু কামাল আদেয়েমির ঝলক। হ্যাটট্রিক করা এই জার্মান ফরোয়ার্ড বাকি দুটি গোল করেন প্রথমার্ধের ভেতরই। এছাড়া জোড়া গোল সেরহু গিরাসির কাছ থেকে। বাকি একটি গোল করেন ফেলিক্স মেচা।
তিনটি শট পোস্টের বদলে জালে প্রবেশ করলে ডর্টমুন্ডের মতো সিটিও সপ্তম স্বর্গে ভাসত। অষ্টম মিনিটে পেপ গার্দিওলার দলকে এগিয়ে দেন ইলকাই গুন্দোয়ান। ফেরার পর এটিই তার প্রথম গোল। ১৫তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ফিল ফোডেন। বিরতির পর ইংলিশ এই ফরোয়ার্ড আবার জ্যামস ম্যাকাটিকে দিয়ে গোল করানও। এর মাঝে অবশ্য জাল খুঁজে নেন আরলিং হালান্ড।
এমিরেটস স্টেডিয়ামে দারুণ ফুটবল উপহার দেয় আর্সেনাল। ২০ মিনিটে লিয়ান্দ্রো ত্রসার্ডের পাস থেকে হেডে গোলের খাতা খোলেন কাই হাভার্টজ। এর ১৫ মিনিট পর পিএসজির জালে প্রবেশ করে বুকায়ো সাকার অসাধারণ এক ফ্রি-কিক। বিরতির পর কিছুটা খেই হারালেও জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে আর্সেনাল।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৩৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ২, ২০২৪
এএইচএস
[