ঘূর্ণিঝড়
খুলনা: ঘূর্ণিঝড় রিমালের পরে খুলনার কয়রা উপজেলার অসংখ্য পরিবারের রোজগার না থাকায় অর্ধাহারে-অনাহারে কাটছে তাদের দিন। এসব
বাগেরহাট: ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলায় রায়েন্দা-মাছুয়া ফেরিঘাট ও পার্শ্ব রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ২৫ দিন
মাদারীপুর: জেলার ডাসারে শশিকর চৌমুহনী খালের একটি লোহার ব্রিজ ভেঙে পড়ায় যোগাযোগে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার
লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরফলকন ইউনিয়নের মাতব্বর হাট এলাকার বাসিন্দা বাধন হোসেন। পেশায় তিনি জেলে। মেঘনা নদীর ঠিক
পিরোজপুর: ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে বিধ্বস্ত হয়েছে পিরোজপুরের উপকূলীয় উপজেলা কাউখালীর শিয়ালকাঠী ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী
খুলনা: ঝড়ে আমাগে অনেক ক্ষতি অইছে। অথচ কোনো ত্রাণ পাইনি। কয়ডা মুড়ি চানাচুর বিস্কিট ছাড়া। ত্রাণ না পেয়ে এমন অভিযোগ করেন খুলনার দাকোপ
বাগেরহাট: ঘূর্ণিঝড় রিমাল আঘাত হানার আগে থেকেই জোয়ারের পানি উঠতে শুরু করে নদী বেষ্টিত বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার বহরবুনিয়া
পাথরঘাটা (বরগুনা): ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে বিষখালী নদীর পাড়ের অসংখ্য ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এ বিষখালীর ভাঙন থেকে উপকূলবাসীকে
খুলনা: ‘আমার সব ভাঙ্গে গেছে। একদম নদীতে গেওরেসে (চলে গেছে) আমি এহন আরাক জনের ঘরে আইসে উঠিছি। এহন আমার কিছু না করলি কি করে বাঁচবো।
পাথরঘাটা, (বরগুনা) থেকে: বসে আছি বরগুনার পাথরঘাটা পৌরসভার সামনে। আপাতত ঠিকানা পাথরঘাটা ডাকবাংলো। দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে উপকূলের
পটুয়াখালী থেকে: ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রলয়ঙ্করী আঘাতের পর ধ্বংসস্তূপ থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ব্যস্ত ক্ষতিগ্রস্তরা। সরকারি
পাথরঘাটার উপকূল থেকে: সুন্দরবন সংলগ্ন পাথরঘাটা উপজেলা। যার পশ্চিমে বলেশ্বর নদ, পূর্বে বিষখালী ও দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। পাথরঘাটা
খুলনা: ‘ঝড়ে আমাগে সব কিছু তছনছ হয়ে গেছে। এ বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে আমরা কোথায় থাকবো। আমাগে নেই বাড়িঘর দুয়োর কোনো জায়গা-জমি। আমরা
পাথরঘাটার উপকূল ঘুরে: পূর্ব আকাশে সূর্য উঁকি দিচ্ছে, শান্ত বিষখালী ছড়াচ্ছে তার অপরূপ সৌন্দর্য। সূর্যোদয়ের আভার সঙ্গে পাল্লা
কুয়াকাটা, পটুয়াখালী থেকে: রাতের আয়েশি ঘুমে যারা সূর্যোদয় দেখতে ব্যর্থ হয়েছেন, তারা স্নিগ্ধ হাওয়ায় প্রাণ জুড়াতে একে একে এসে হাজির