ওয়েস্ট ইন্ডিজ
আশার আলো জ্বালিয়েছিলেন খালেদ আহমেদ- মেহেদী হাসান মিরাজরা। কিন্তু সেটা দ্রুতই নিভিয়ে দিয়েছেন কাইল মেয়ার্স। নিজে সেঞ্চুরি করেছেন,
প্রথম দিনটা হতাশারই কেটেছিল। দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনেই ঘুরে দাঁড়ালো বাংলাদেশ। দারুণ বোলিং করলেন বোলাররা। বাংলাদেশ এক সেশনেই পেল
আগের দিনটা দারুণ কাটিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার। দ্বিতীয় দিনের শুরুটাও তারা করেছিলেন সেভাবে। তবে শেষ অবধি বাংলাদেশকে
দিনটা কি শুধুই ওয়েস্ট ইন্ডিজের? বলা যেতে পারে চাইলে। শুরুটা আশা জাগানিয়া হয়েছিল বাংলাদেশের। কিন্তু এরপর সেই পুরোনো হতশ্রী
প্রথম সেশনের শেষটা মনে আশাই জাগিয়েছিল। দুই উইকেট গিয়েছিল বটে, কিন্তু যতটা খারাপ শুরু বাংলাদেশ আগের ম্যাচেও পেয়েছিল; ততটা খারাপ
শেষ কয়েক টেস্টে ব্যাটিং ব্যর্থতা যেন বাংলাদেশের নিয়মিত দৃশ্য হয়ে পড়েছিল। সর্বশেষ অ্যান্টিগা টেস্টেও প্রথম দিন লাঞ্চে গিয়েছিল ৬
বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট যেন এক গোলকধাঁধাঁ। কখনো মনে হয় ব্যাটিংটা আরেকটু ভালো হলে হতো, কখনো বোলিং। ব্যাটাররা কখনো স্পিনারদের
প্রথম টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসারদের বিপক্ষে ভুগেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। প্রথম ইনিংসে ১০৩ রানে অলআউট হয়ে যায়, ৬ ব্যাটার ডাক
দল থেকে বাদ পড়ার পর অনেকটা আড়ালেই চলে গিয়েছিলেন এনামুল হক বিজয়। কিন্তু ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত পারফর্ম করে আবার কক্ষপথে ফিরেছেন এই
অ্যান্টিগায় দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরে গেছে বাংলাদেশ। দুই ইনিংসেই সফরকারীরা পড়েছে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আরও একবার ফুটে ওঠেছে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতশ্রী দশা। প্রথশ ইনিংসে ডাক মেরেছিলেন ৬ ব্যাটার, দলীয় সংগ্রহ
হার কি স্বস্তির হয়? হয় না। তবে কোনো দল প্রথম ইনিংসে ১০৩ রানে অলআউট হয়েও ইনিংস না হারলে আলাপটা ভিন্ন। অ্যান্টিগা স্টেডিয়ামের বাইরে
বাংলাদেশ কি জিততে পারে? সম্ভাবনা ক্ষীণ। তবুও একদম ছিটকে দেওয়া যাচ্ছে না মাঝ থেকে, এটাই বোধ হয় দিনের একটি ভালো সেশনের প্রাপ্তি।
এই সেশনটি কেবল বাংলাদেশেরই-এমন বললে একটুও ভুল বলা হবে না। ম্যাচের অষ্টম সেশনে এসে একটি উইকেটও পড়েনি। ক্রিজে ছিলেন বাংলাদেশেরই দুই
ব্যাট হাতে দুর্দান্ত ছন্দে আছেন সাকিব আল হাসান। দলের বিপর্যয়ে হাল ধরলেন আরও একবার। টানা তিন ইনিংসে হাঁকালেন ফিফটি। অ্যান্টিগার