ক্রিকেট
নিয়তি তো আসলে এই-ই ছিল! তবুও কেন আফসোস? সম্ভবত প্রত্যাশা। এক দল প্রথম ম্যাচ হেরেছে বড় ব্যবধানে, আরেকটা শুরু করেছে দারুণ জয়ে।
গত জুলাইয়ে সর্বশেষ ওয়ানডে ফিফটির দেখা পেয়েছিলেন লিটন দাস। এরপর যেন রান করতেই ভুলে গিয়েছিলেন টাইগার ওপেনার। অবশেষে ইংল্যান্ডের
সবকিছুই যেন কেমন নিরামিষ। বোলিংয়ের লাইন-লেন্থ ঠিক নেই, ফিল্ডারদের শরীরী ভাষায়ও হতাশা প্রথম পাওয়ার প্লের পর থেকেই। একেকটা উইকেটের
প্রথম বলে চার হজম করে পরের বলে গতিতে পরিবর্তন আনেন মাহেদী হাসান। তাতেই বোকা বনে গেলেন দাভিদ মালান। সজোরে ব্যাট চালিয়ে বলের
জনি বেয়ারস্টোকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। কিন্তু ইংল্যান্ডের মনোবলে চিড় ধরেনি তাতে। জো রুটকে সঙ্গে নিয়ে
এবারও সাকিব আল হাসান। আফগানিস্তানের মতো ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও তার হাত ধরে এল ব্রেকথ্রু। দারুণ এক ডেলিভারিতে জনি বেয়ারস্টোকে বোল্ড
আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে চ্যাম্পিয়নসুলভ খেলা উপহার দিতে পারেনি ইংল্যান্ড। কিন্তু বাংলাদেশকে পেয়ে যেন মেলে ধরেছে তাদের ওপেনাররা।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করেছে বাংলাদেশ। তাই বেশ ফুরফুরে মেজাজেই আছে টাইগাররা। সেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে আজ
২০২৩ বিশ্বকাপে টানা দ্বিতীয় ম্যাচ জিতল নিউজিল্যান্ড। এবার তারা অনায়াসে হারাল নেদারল্যান্ডসকে। আসরে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে আজ
একসঙ্গে খেলেছেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ। পরের পথচলাতেও এক ছিলেন অনেকদিন। ওয়েন মরগান এবার বিশ্বকাপে এসেছেন ধারাভাষ্যকার হিসেবে।
অস্ট্রেলিয়ার পর আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচেও খেলছেন না শুভমান গিল। দলের সঙ্গে দিল্লিতে না যেয়ে বরং চেন্নাইতেই মেডিক্যাল টিমের
ধর্মশালা স্টেডিয়ামের আউটফিল্ড নিয়ে আলোচনা হচ্ছে খুব। ঘাসের দৈর্ঘ্য বড় হলেও ঘনত্ব একদমই কম। আইসিসির পক্ষ থেকে গড়পড়তা মানের বলা
ধর্মশালারই কপাল মন্দ কি না কে জানে। এত সুন্দর মাঠ। চারদিকে প্রকৃতির অপরূপ মায়া। শেষ মুহূর্তে হলেও স্টেডিয়ামটাও বেশ সাজানো-গোছানো।
নাসের হুসেইনের সেই ধারাভাষ্য এখনও নিশ্চয়ই কানে বাজে অনেকের। ‘বাংলাদেশ টাইগার্স হ্যাভ নকড দ্য ইংল্যান্ড লায়ন্স আউট অব দ্য
বাংলাদেশ দলের বোলিং আক্রমণ একসময় ছিল পুরোপুরি স্পিন নির্ভর। দীর্ঘদিন যার নেতৃত্ব দিয়েছেন মোহাম্মদ রফিক। এরপর অনেকেই ছিলেন