কৃষি
একজনের কাছ থেকে ১৬ হাজার টাকায় বর্গা নেন ৫২ শতক জমি। সেখানে চাষ করেছেন শীতকালীন সবজি বাঁধাকপি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ফলনও হবে
কৃষি বিভাগ জানায়, এ বছর জেলায় আমনের আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯৫ মেট্রিক হেক্টর। কিন্তু আবাদ হয়েছে লক্ষ্য মাত্রার
বুধবার (৭ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এসব বিতরণ করা হয়। এ সময় কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকরর্তা (ইউএনও)
কার্তিক মাসের আর ক’টা দিন বাকি। এরমধ্যেই পাকা ধানের মৌ মৌ ঘ্রাণ। অগ্রহায়ণ মাসে আমন কাটতে শুরু করবে কৃষক। গোলায় উঠাবে সোনার ফসল;
মৌসুমের প্রথমদিকে সবজির দাম ভালো ছিলো। এরপর ধীরে ধীরে সবজির দাম কমতে থাকে এই পাইকারি বাজারে। বিশেষ করে গেলো সপ্তাহে পাইকারি
সোমবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এসব বিতরণ করা হয়। উপজেলা কৃষি অফিসের উদ্যাগে দুই হাজার ৪৩৫ জন ক্ষুদ্র ও
সোমবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদফতরের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ মাঠে এসব বিতরণ কর্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। এতে
রোববার (০৪ নভেম্বর) রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) সম্মেলন কক্ষে হারভেস্ট প্লাস আয়োজিত ‘ইমপ্রুভিইং
রোববার (৪ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব বিতরণ করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফরিদা ইয়াসমিনের
শুক্রবার (২ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে ফুলছড়ি কলেজ প্রাঙ্গণে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ও গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনের সংসদ
বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) বিকেলে মিরপুর উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের উদ্যোগে এনএটিপি-২ এর আওতায় উপজেলার আমলা ইউনিয়নের কুশাবাড়ীয়া-চরপাড়া
সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারি বাজারের চেয়ে খুচরা বাজারে সবজি কেজি প্রতি ৭ থেকে ১০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে সিম
বুধবার (৩১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টায় উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নে এ পদ্ধতির উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন শেষে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
দারিদ্র যখন কোনোভাবেই পিছু ছাড়ছিল না, ঠিক তখনই এই গ্রামেরই এক দরিদ্র চাষি আমীর উদ্দীন কচুর লতি বাজারজাত করতে শুরু করে লাভবান হন।
জেলার অন্তত পাঁচ হাজার কৃষক শিম চাষে লাভবান হচ্ছেন। সবজি চাষের রাজধানীখ্যাত যশোর-ঝিনাইদহ সড়কের দু'ধারে গ্রাম সদর উপজেলার
বুধবার (২৪ অক্টোবর) বিকেলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফুলবাড়ী উপজেলা চত্বরে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের এক হাজার ৫৫০ জন কৃষকের
মঙ্গলবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের সামনে এসব দেওয়া হয়। সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা
তবে আগাম জাতের লাগানো কিছু জাতের ধান পেকেছে। যা কৃষক স্বল্প পরিসরে কাটতে পারছেন। কেউ গোলায় ভরছেন। আবার অনেকেই সেসব ধান বিক্রি করছেন
উপজেলার নাটেশ্বর গ্রামের কৃষক বেলায়েত হোসেন বাড়ির সামনের নিচু জমি বালু মাটি দিয়ে ভরাট করে সেখানে বিভিন্ন সবজি চাষ করেছেন। যার
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, আলুর ফলনের ক্ষেত্রে মাত্র ৪ শতাংশ কৃষকের হাতে এই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন