কৃষি
প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের মাঠ পর্যায়ের জরিপে জানা গেছে, করোনা সংক্রমণের কারণে বহু প্রবাসী এবার দেশে আসতে পারছেন না। ফলে চাহিদা খুব
প্রথমে ৩ হাজার পুকুর ও জলাশয়ে মাছ চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তবে নতুন করে পুকুর ও জলাশয়ের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৩০০টি। এসব
শনিবার (০৪ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধের প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে এ দাবি করা হয়। প্রকৌশলী
সংগঠনটি জানায়, বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করতে সরকার পাটকল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকার কৃষক শ্রমিক করো সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা না
ফলন বেশি পাওয়ার জন্য ফসলি জমিতে ছিঁটাতে হয় কৃত্রিম কীটনাশক। যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। কিন্তু ধানের জমিতে বসানো লাঠি বা
ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অন্যতম প্রধান উৎসব কোরবানির ঈদে যেন জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ঝুঁকিতে না পড়ে, সে বিষয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে
মন্ত্রণালয়ের সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ফলে করোনা ভাইরাসের দুর্যোগের মাঝেও লক্ষ্যমাত্রার অধিক বোরো সংগ্রহ সম্ভব
দুই বছর রোদের উত্তাপ, শীতের তীব্রতা আর বৃষ্টিধারা গায়ে মেখে এ আম গাছগুলোকে পরিচর্যা করেছেন শ্রীমঙ্গল উপজেলার কালিঘাট ইউনিয়নে
এগুলো সবই ভূমিহীন মানুষদের গড়ে তোলা ফসলের চিত্র। কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আমলা আশ্রয়ন প্রকেল্পর বাসিন্দাদের বাড়ির আঙিনা এবং ঘরের
রোববার (২৮ জুন) সকালে মৌলভীবাজার শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভূনবীর ইউনিয়নের শাসন গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, পাঁচ-ফুট উচ্চতার প্রতিটি গাছেই
শনিবার (২৭ জুন) কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বলা হয়, করোনার এই সংকটের মধ্যেও কৃষি মন্ত্রণালয়ের
শুক্রবার (২৬ জুন) কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। তথ্যানুসারে, ২০০০-০১ মৌসুমে এ অঞ্চলে আউশ আবাদ হয়েছিল ২৫ হাজার ৭৩৪
তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও উত্তরাঞ্চলের অনেক জেলাতে কাজু বাদাম, কফি প্রভৃতি চাষ সম্ভব। আন্তর্জাতিক বাজারে এগুলোর চাহিদা অনেক
কৃষক তখন পরম যত্নে দিবস শুরুর পরিচর্যায় ব্যস্ত উঠে উঠেন। গাছের শুকনো পাতাগুলোকে গাছ থেকে তুলে ফেলে দেওয়া, নিড়ানো, নানা জাতের সার
দিন দিন খাগড়াছড়িতে বাড়ছে বিষমুক্ত ও ফরমালিনবিহীন আম্রপালিসহ বিভিন্ন জাতের আম চাষ। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রাম, ফেনীসহ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, চলতি (২০২০-২১) খরিপ-১ মৌসুমে জেলায় এক হাজার ১৪ হেক্টর জমিতে কচুর আবাদ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো. ফরিদুর রহমান বাংলানিউজকে এই পরিসংখ্যান দেন। বগুড়ার লাল
তিনি বলেন, করোনার কারণে সম্ভাব্য খাদ্য সংকট মোকাবিলা করতে হলে খাদ্য উৎপাদন আরও অনেক বাড়াতে হবে। সে লক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয়
সোমবার (১৫ জুন) জেলার কয়েকটি উপজেলা ও হাট ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। বোরোর বাম্পার ফলনে ও ভালো দামে হাসি ফুটেছে কৃষকদের মুখে।
তবু থেমে নেই কৃষক। তারও গতি দুর্বার। আপ্রাণ চেষ্টায় রত তার নিজ জমিতে নিজের হাতে লাগানো লাউ গাছগুলোকে শেষ পর্যন্ত টিকিয়ে রাখছেন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন