জেরি টেবিল থেকে খাবার চুরি করে খাচ্ছে মনের আনন্দে। ওকে ধরার জন্য ছুটতে শুরু করল টম। আর জেরি কী করল? জেরি টমের দিকে পাকা টমেটোর রস ছুড়ে

মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে বাংলাদেশে বিভিন্ন ভাস্কর্য তৈরি হয়েছে। ‘সংশপ্তক’ তেমনই একটি ভাস্কর্য। ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটির ভাস্কর

১৯৭১ সাল। তারিখটা ছিল ২৫ মার্চ। সময়টা ছিল রাত। হঠাৎ করেই পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ল নিরস্ত্র বাঙালির উপর। নির্বিচারে

অন্ধকার রাতে তারাময় আকাশ থেকে হঠাৎ আলোর ফুলকি মাটির দিকে ছুটে আসতে কম-বেশি দেখেছি সবাই। রাতে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলে মাঝেমধ্যেই

ভোলানাথ পোদ্দারের বাড়ি সাফিপুর গ্রামে। শান্তিপুর বাজার থেকে যেতে প্রায় দুই ঘণ্টা লাগে। প্রতিদিন এই পথটুকু তিনি হেঁটেই যান। একটা

পাখি ডাকে স্বাধীনভাবেফুলও ফোটে তাইআমার বেলায় যেন কেবলস্বাধীনতা নাই!আকাশ পানে যাচ্ছে উড়েডানা মেলে পাখিআমিও তো দেখব আকাশমেলে দুটি

বাঘরা যখন গর্জে ওঠেসবাই ভয়ে কাঁপেবাংলাদেশকে বিশ্ব ক্রিকেট নতুন করে মাপে।বাঘের থাবায় এবার দেখউঠলো কেঁপে আফগান ব্যাট আর বলের ঝড়ে

খোকা। আমাদের অতি পরিচিত এক মহান মানবের ডাকনাম। সেই মানুষটি কে বলতে পারবে? ঠিক আছে। না পারলেও অসুবিধা নেই। এই মানুষটি হচ্ছেন

’৭১ এর চেতনা বুকে ধারণ করেই প্রতিনিয়ত সামনে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। প্রতি মুহূর্তেই আমাদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে ১৯৭১ সালের সেই

ঢাকা: বিজ্ঞানের নাম শুনলেই যে মানুষগুলোর নাম মনে পড়ে তাদের একজন অ্যালবার্ট আইনস্টাইন। জগদ্বিখ্যাত এ বিজ্ঞানী বিজ্ঞানের উন্নয়নে

অনেক ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা। আর সেই ত্যাগের কথা, ’৭১ এর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কথা এ দেশের মানুষ কখনোই ভুলবে না।

বিজয় নিশান   বিজয় বিজয় বিজয় নিশানউড়ছে কচি হাতেকিচিরমিচির ডাকছে বাবুইস্বাধীনতার সাথে।বিজয় বিজয় বিজয় মেলায়খোকা খুকুর

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা আমরা সবাই জানি। জানি আমাদের মুক্তির কথা, স্বাধীনতার কথা। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ, মানে সে সময়ের

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা আমরা সবাই জানি। জানি আমাদের মুক্তির কথা, স্বাধীনতার কথা। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ, মানে সে সময়ের

প্রিয় বন্ধুরা, তোমরা কী আজকে তোমাদের মা, বোন বা খালামণি- ফুপিদের শুভেচ্ছা জানিয়েছ? যদি না জানিয়ে থাকো, তাহলে এখনই জানিয়ে ফেলো। কেন

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্যটির নাম ‘স্বাধীনতা সংগ্রাম’। বাঙালির ইতিহাসে ৫২’র ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা অর্জন পর্যন্ত

এই হারতো হার নয়জয়ের চেয়ে বেশিস্বাধীনতার মাসে আমারবাঘ দেখালো পেশি।পেশি দেখে কতজনেরবুক কাঁপছে দুরুকত দিকে কত রকমহিশেব নিকেশ

ঢাকা: বাঙালির অহংকারের মাস মার্চ। এ মাসেই বপন করা হয়েছিলো বাঙালির কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার বীজ। স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়ের স্মারক

প্রাণী পুষতে ভালো লাগে তোমার? যদি লাগে তাহলে পোকেমন কার্টুন আর গেইম কিন্তু তোমার জন্যই। পোকেমন নিশ্চয়ই সবার পরিচিত? যদি নাও হয়ে থাকে,

মোহনবাগান হারতে জানে ইস্ট বেঙ্গলও তাইশেখ জামালে করলো প্রমাণ এগিয়ে আমরাই।লাল সবুজের পতাকাটা উড়ছে দেখ গৌরবেবাংলা হলো মাতোয়ারা