ইচ্ছেঘুড়ি
অ-তে হয় অপরূপ অ-তে হয় অনন্য অ-তে হয় অমলিন অ-তে হয় অদম্য। অ-তে কেন অসুখ হয়? অ-তে কেন অপরাধ? অ-তে কেন অকর্মা? অ-তে কেন অপবাদ? ফেব্রুয়ারি ২০,
বইটি প্রকাশ করেছে ডাংগুলি প্রকাশনী। প্রচ্ছদ ও অলংকরণ করেছেন ফেরদৌস আলম তপন। পাওয়া যাচ্ছে কলি প্রকাশনীর স্টলে। স্টল নম্বর: ৩৬৭ ও
ঝরছে পাতা হাওয়ায় ভেসে আনন্দ বয় ঘরে, সজীব সতেজ প্রকৃতিতে অনাবিল সুখ ঝরে। বন বনানীর কানন জুড়ে ফুলের আত্মহারা, মল্লিকা, জুঁই, শিমুল,
‘কোথায় পেলে এমন খুশি’ বইটির কবিতাগুলোতে কৈশোরের নানা অভিজ্ঞতা, উচ্ছ্বাস, অভিমান প্রভৃতি অনুভূতির প্রতিফলন ঘটেছে। আর
ওওওও-ওওও-ওওও-ওওওও! গা শিরশির করা লম্বা একটা শব্দ ভেসে আসছে; ওওও-ওওও-ওওও-ওওও! ওটা ইঁদুর আর ভৌল শিকারে বেরিয়েছে, জ্যাক বলে। আকাশের ওই
এ শিক্ষা পদ্ধতির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছিল ইংল্যান্ডের শিল্প বিপ্লব। শিশুশ্রম এসময় বন্ধ হয়ে যায়। কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের
এ কোন ঋতুর কাল- সেতো বসন্তেরই কাল। সবুজ শ্যামল পথ ছাড়িয়ে রুগ্ন গাছের ডাল ঝাঁপিয়ে, ঘোমটা পরা বউয়ের লাজে আসলো এ কোন সাজে। মন রাঙানোর
কী! অপরূপ সেজেছে এই বাংলা মায়ের রূপ। প্রজাপতি, অলি নাচে ফুলেরা নিশ্-চুপ। ঝিরিঝিরি বইছে বাতাস দুলছে আমের বোল পাগল করা ঘ্রাণে ভরা
অসাধারণ চারটি রূপকথা ( ‘রাজকন্যা ফুলমালা’, ‘মিথ্যে বলা নীলপরী’, ‘লাল পরীর ডানা, ‘ ঝিনুক রাজার মেয়ে) নিয়ে সাজানো হয়েছে বইটি।
নোরাই কোকা বানায় এবং গোল করে রাখা মগগুলোতে ঢালে। দুধ নেই, সে বলে। কিন্তু চিনি আছে। ওরা ওদের কেক চিবায় ও কোকা পান করে। তাতে দুধ না
এদিকে শেয়ালেরা রাজা-রানীর এ লক্ষণ দেখে খাবারে ঘি এর পরিমাণ দিলো বাড়িয়ে। দিনে দিনে অবস্থা এমন হলো যে, রাজা-রানীর গা চুলকানি আর থামে
বরফ ভেঙে যাও লাফিয়ে অনেক অনেক দূর, সাদা গায়ে রোদের মতো আনন্দ ভরপুর! তুমি সাদা হরিণ অনেক জাদু জানো; এই পৃথিবীর কষ্ট মুছে শান্তির
এখনও স্কুলের গণ্ডি না পেরুলেও তার লেখনীর ধার সবার কাছে সমাদৃত। মেলার প্রথম দিন থেকে ৩৭০, ৩৭১, ৩৭২ নম্বর বিদ্যাপ্রকাশের স্টলে মিলছে
দুপুর বেলা খোকন তখন আঁকার খাতায় আঁকছিলো, জানলা দিয়ে হঠাৎ দেখে শালিক ছানা ডাকছিলো। গাছের নিচে পড়ে থেকে গাছের ডালে পাখি মা,
ওরা কেটলি ভরে। জুনের রোদে পাহাড়ের চারপাশ খুব মনোরম দেখায়। চারদিকে মৌমাছি গুন গুন করছে আর প্রজাপতিরা উড়ে বেড়াচ্ছে, পাখিরা আপন মনে
রাজা বলল, প্রতিদিন আমাদের তিনবেলা পশু-পাখির টাটকা গোস্ত এনে খাওয়াতে হবে। সেটা হতে পারে খরগোশের, হতে পারে বেড়ালের, হতে পারে হাঁস বা
নতুন বইয়ের মোড়কমোচন করবে সিংহরাজ বটতলাতে বসবে আসর তাই মিডিয়ার সাজ। টোপর মাথায় ব্যাঘ্র মামা এলো হেলে দুলে ছড়ায় ছড়ায় ভরিয়ে দেবে
একটুখানি বলো সোনা একটুখানি হেসে তোমায় বকে একটি মানুষ থাকবে কেন দেশে? অমনি খোকা বলল রেগে ছিঁড়ব খাতা বই আমার গায়ে এত্ত জামা
গুনগুন করে সেই ছড়াই গানের মতো করে গাইছিলো আর পা নাড়াচ্ছিলো রুশো। মা রান্না ঘরে। টুনটান শব্দ আসছে। নুডুলস রান্না হচ্ছে। ডিম দিয়ে
সাকিব তুমি যা দেখালে তুলনা নেই যার। বন্ধ হলো কিউই পাখির চার ছক্কা মার! গুঁড়িয়ে দিলে উড়িয়ে দিলে বাঘা বাঘা যত। অলরাউন্ডার আর কোথাও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন