ইচ্ছেঘুড়ি
শাহজাহান মোহাম্মদচিরবিদায় নেই তোমারতুমি হলে প্রদীপপ্রতিবাদী শান্তিবাদীসাক্ষি যে রোবেন দ্বীপ।কৈশর যে মিশে গেছেপাথর ভাঙার শোষণ
ঢাকা: বুদ্ধিজীবীদের বলা হয় জাতির বিবেক। একটি স্বাধীন, সার্বভৌম, শক্তিশালী, মননশীল জাতি গড়ার কারিগর তারা। একাত্তর সালে পাকিস্তানি
বন্ধুরা, মহাদেশ সম্পর্কে জানো তো? জানারই কথা। বিশ্বে কয়টা মহাদেশ আছে তাও জানো নিশ্চয়ই? হ্যাঁ। সাতটি মহাদেশ নিয়ে আমাদের এই পৃথিবী। এই
হায়েনারা ঐ দেখাচ্ছে দাঁতসাপ তুলেছে ফনালাল হরফে জারি হলোমৃত্যু পরোওয়ানা।এবার কাদের যেতেই হবেআসছে শুভক্ষণব্রেকিং নিউজ দেখে
ভোরের শিশির ভেজা খালি পায়েশৈশবে হেঁটেছি কত সেই গাঁয়েখড়কুটা একসাথে আগুন পোহানো দু’চারটে শিম, মটরশুঁটি পোড়ানো ফিরতি পথে খেজুর রসের
নেতা তুমি নিপীড়িত কালো মানুষেরজেগে ওঠো ম্যান্ডেলা রাজপথে ফের।সভ্যতা এগোবার দিয়েছো বাতাসকারাগারে কাটিয়েছো বছর সাতাশ।প্রিয় নাম
ঢাকা: নেলসন ম্যান্ডেলা। যাঁর নাম শুনলে মনে জাগ্রত হয় অসীম সাহস, বাধাকে অতিক্রম করার শক্তি, মানুষকে মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে স্থান
ঢাকা: নেলসন ম্যান্ডেলা। যাঁর নাম শুনলে মনে জাগ্রত হয় অসীম সাহস, বাধাকে অতিক্রম করার শক্তি, মানুষকে মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে স্থান
ঢাকা: বুদ্ধিজীবীদের বলা হয় জাতির বিবেক। একটি স্বাধীন, সার্বভৌম, শক্তিশালী, মননশীল জাতি গড়ার কারিগর তারা। একাত্তর সালে পাকিস্তানি
সে অনেক দিন আগের কথা। এক দয়ালু রাজার একটি মাত্র কন্যা ছিল। তার নাম ছিল ইফরিতা নাইম। রাজকন্যা রূপে-গুণে ছিল অনন্যা। কিন্তু জন্ম থেকে
রাতের আঁধার কেটে গিয়ে, আসবে এক নতুন ভোরভোরের পাখি গাইবে গান, শুনবো কোনো নতুন সুরসে সুর শুনে যাবেই কেটে, লাগছে যাদের মাথায় ঘোরঅশান্ত
ঢাকা: উফফ! পরীক্ষাতো মনে হয় শেষ হবে না এবার। বিরোধীদল যে অবরোধ আর হরতাল দিচ্ছে তাতে পরীক্ষা পেছাচ্ছে আর পেছাচ্ছে। ভয়ে তো কেউ জরুরি
লেগে আছে আগুনের দাগকত আর পোড়াবে পোড়াও।জেগে ছিলো রাতের আঁধারকালরাতে আখাউড়া জুড়ে।কারা যেন সবকিছু তচনচ করেগণহত্যায় মাতে,অন্ধকারে
রাস্তায় যদি ল্যাম্পপোস্ট না থাকে তবে কেমন হবে? রাতের বেলায় খুব ভোগান্তি হবে। তবে রাস্তাটা নিজেই যদি আলো ছড়ায় তাহলে আর ভোগান্তি
সে অনেক অনেক দিন আগের কথা। এক দেশে ছিল এক জঙ্গল। সেখানে পশুপাখি বাস করতো। সেটি ছিল পশুপাখিদের সমাজ। পশুপাখি তে মিল হয়না তো হয়-ই না।
যতদূর চোখ যায়-নীল আকাশ, নিচে সবুজ মাঠ। মাঝে মাঝে বাঁশঝাড়, বড় বড় গাছের ছায়ায় ঘেরা ছোট ছোট বাড়ি-ঘর। দুনিয়ার সব সুখ যেন সেখানে। ইচ্ছেমতো
ঢাকা: সেন্টার ফর ন্যাশনাল কালচার-সিএনসির ১৭তম সাহিত্য-প্রণোদনা পেয়েছেন শিশু সাহিত্যিক শাহজাহান মোহাম্মদ।গত রোববার রাজধানীর
ক্ষমা করবেন স্যার আমাকেক্ষমা করবেন স্যারআর কত দিন বইতে হবেপঁচা গলার ভার?কে খাঁটি আর কে বা নকলচিনতে আজো বাকিতারপরেও কেন যে স্যারআশায়
সন্তানকে খুশি ও বিস্ময় জাগাতে বাবা রেফি ও মা সুসান বাড়িতে একটি ডাইনোসর রাজ্য গড়ে তুলেছেন।যুক্তরাষ্ট্রের কানসাসের বাড়িতে
ছোট বেলায় অনেক ভূত পেতনির গল্প শুনেছি আমার দাদির কাছে। বর্তমানে দাদি পৃথিবীতে নেই। তিনি আজব আজব সব জিন ভূতের গল্প বলে গেছেন। আমাদের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন