ইচ্ছেঘুড়ি
ব্যাঙের সামনে বড় একটা শিকড়। আর সাপ গাছের আড়াল থেকে অর্ধেকটা বেরিয়ে আছে। হাঁ-করা মুখ। লকলকে জিভ। কেউ কারো থেকে চোখ সরাচ্ছে না।
আর মাইক নৌকাটা ডুবিয়ে দিয়ে খুব ভালো একটা কাজ করেছে, নোরা বলে। এখানে একটা নৌকা দেখতে পেলে আমাদের খুঁজে পাওয়ার আগপর্যন্ত ওরা এখানে
এরা বলে বেশি বেশি ওরা বলে কমকম! এরা বলে ডিঙি, টাঙা ওরা বলে টমটম!! এরা বলে নিরিবিলি ওরা বলে জমজম ! এরা বলে ঝিরি ঝিরি ওরা বলে
হঠাৎ যখন পড়ল চোখে নিলাম টেনে মনের দুখে পুছে মুছে যতন করে সু-কেসে যেই তুলি; চিঁ চিঁ করে উঠল কেঁদে রাখতে বলে চুলে বেঁধে ছোটোবেলার মতো
মালগাড়ির দিকে চেয়ে রইলেন আর কিছুই করতে পারছিলেন না। শুধু উঁচু গলায় কান্না করছিলেন। কান্নায় তিনি হারকিউলিসকে ডাকতে শুরু করলেন।
আর মজার একটা বালিময় পুঁচকে উঠানের মতো কিছু একটা- এসব দেখে তোমরা দাবি করতে পারো না বাচ্চাগুলো এখানে দিনের পর দিন বসবাস করবার মতো
হেথায় শুধু শান্তি রবে মানুষগুলো মানুষ হবে হাসিমুখে থাকবে সবে কষ্ট হবে শেষ। ভূস্বর্গ এই মাতৃভূমি প্রত্যহ তার চরণ চুমি বুকের মাঝে
১. হামিংবার্ড হাঁটতে পারে না। তবে এরাই একমাত্র পাখি যারা সামনে, পেছনে, ওপরে ও নিচে সবদিকেই পূর্ণগতিতে চলাচল করতে পারে। ২.
বাচ্চারা শোনে, কেউ একজন সরু সুড়ঙ্গের ভেতর পথ হাতড়ে তাদের দিকে এগিয়ে আসছে। আরো সামনে আসতে গেলে পথটা ঠেসে ধরায়, লোকটা যন্ত্রণায় বিড়বিড়
এমন সাহস ত্যাগের প্রতীক তুমি ছাড়া কে আর! মা তোমাকে অনেক কিছু ছিল আমার দেয়ার। হয়নি কিছু দেয়া তোমায় দিয়ে গেছো কত। শ্রদ্ধা এবং
তখন অপরজন ভাবলো, আমি তো নিশ্চিত ভাল্লুকের পেটে যেতে বসেছি। এটা ভেবে সে রাস্তার উপর সটান হয়ে শুয়ে পড়লো। এবার ভাল্লুকটি আস্তে
রাতের বেলায় যায় না দেখা দেখতে বেশ কালো অন্ধকারে গোল্লা গোল্লা দুটো চোখে আলো। বিড়ালটি তো হুলো বিড়াল আছে বেশ শক্তি মিউঁ মিউঁ ডাকের
খাবার শেষে জ্যাক আবারও তার চৌকিতে ফিরে যায়। গুহামুখের ভেতরে বসে শুনতে থাকে। লোকগুলো হতবুদ্ধি আর হতাশ হয়ে পড়ে। ওরা পাহাড়ের গোঁড়ায়
হাইড্রোজেনও অক্সিজেনের সঙ্গে মিশে তৈরি করে পানি। সঙ্গে তৈরি হয় অন্য আরও কিছু গ্যাস। প্রজ্জ্বলন প্রক্রিয়ায় এসব পদার্থ তাপ ও আলো
তিড়িং বিড়িং নাচে ওগো হাম্বা হাম্বা ডাকে খিদে পেলেই তখন শুধু খুঁজে বেড়ায় মা-কে। ছুটে ছুটে সেই বাছুরটা আসে খুকির কাছে খুকি চলে আগে
কাকটি ভাবলো রাজহাঁসের সুন্দর সাদা পালকগুলি পানিতে সাঁতার কাটার সময় নিশ্চয় রং ছড়ায়। মানে সাদা রং হয়তো সাঁতার কাটার সময় ওই পানিতে
হুম, ভাগ্য ভালো, টুপিটা পকেট থেকে বের করে মাইক বলে। উইলো বাড়ির কাছেই পড়ে ছিল, তবে ঘন গাছের আড়ালে লুকানো বলে মনে হয় না ওখানে পড়ে থাকলে
মাছরাঙা ও কালো ফিঙে ছোট্টমণি যারা। নদীর ধারে বালুর তীরে গাঙশালিক আর ঘুঘু-টিয়ে নীলপরীদের খেলা নীল আকাশে সাদা বকে সাদা সাদা
ডেইজি নামে তাদের সেই গরুটাকে জ্যাক আবারও ভেতরের গুহায় নিয়ে যায়, তখন ওটাকে একটুও অবাক হতে দেখা যায় না এবং একবারও হাম্বা না ডেকে, একটা
পথে যেতে যেতে পড়লো একটি গভীর কূপ। কূপটি ছিল কানায় কানায় পানিতে পূর্ণ। যখন তারা এটা দেখলো একটি ব্যাঙ বলে উঠলো, এসো আমরা এখানেই আমাদের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন