আইন ও আদালত
সোমবার (২২ জানুয়ারি) এ আদেশ দেন চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল। আদালতে প্রসিকিউটর
রাষ্ট্রপক্ষের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ জানুয়ারি (রোববার) বিচারপতি জিনাত আরা এবং বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের
রোববার (২১ জানুয়ারি) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এ জামিনাদেশের ফলে দিলদার
আসামিরা হলেন- জাহিদ ও সাজ্জাদ হোসেন। অপর দুই আসামি রাইয়ান ইয়াসমিন ও আলতাফ হোসেনের রিমান্ড আবেদন না মঞ্জুর করে তাদের কারাগারে
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) আবেদনকারী আইনজীবী মো.ইউনুছ আলী জানান, বিচারপতি জিনাত আরা ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের হাইকোর্ট
বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর ও বিচারপতি এ কে এম সাহিদুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) এ আদেশ দেন। তিন শিক্ষক
জনস্বার্থে দায়ের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি মো.
এ বিষয়ে ডেথ রেফারেন্স ও জেল আপিলের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ
দু’টি রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি এম ফারুকের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) এ আদেশ দেন।
চাঞ্চল্যকর এ মামলায় টাঙ্গাইলের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম কিবরিয়া, আমিনুল ইসলাম, শামসুল আলম ও রুপম কান্তি দাস এবং জব্দ তালিকার
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত পঞ্চগড় জেলা ও দায়রা জজ আবু মনসুর মো. জিয়াউল হকের আদালতে পুরোহিত হত্যা মামলার ৪৫ জন
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার (১৭ জানুয়ারি) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এ আদেশ দেন। এর আগে গত
এরপর প্রধান বিচারপতি রায়টি লেখার জন্য হাইকোর্ট বিভাগের আরেক বিচারপতিকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি প্রধান বিচারপতিকে
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। গত মঙ্গলবার
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি জাফর আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদেশের পর রিটকারীর
আদেশে আপিল বিভাগ ওই শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর পাশাপাশি মেধা তালিকায় থাকা বঞ্চিত শিক্ষার্থীকে সাত দিনের মধ্যে ভর্তি
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বে থাকা প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) বিকেলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দেবহাটা থানার পরিদর্শক শরিফুল ইসলাম আদালতে সাতদিনের রিমান্ড আবেদন
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা অবৈধ ঘোষণার রায়ের বিরুদ্ধে সরকার পক্ষের করা তিনটি লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) রুলের শুনানি শেষে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন