মুক্তমত
লোকচক্ষুর আড়ালে ঘাপটি মেরে থাকা বন্ধু সাংবাদিক ও কবি জাফর ওয়াজেদ বিদ্রুপ করে বলতেন, মন্ত্রী হবার জন্যে তিনশ’ সিসি মগজ কম বা বেশি
বিএনপি সমর্থক আইনজীবী এম ইউ আহম্মেদের দূর্ভাগ্যজনক মৃত্যুর ইস্যুটি এখন দেশের নতুন রাজনৈতিক ইস্যু। ঈদের আগে-পরে বেশ কিছুদিন
মনোবিজ্ঞানীরা বলেন আত্মহত্যা একটি রোগ। এ রোগে যে কোনো মানুষ যে কোনো সময় আক্রান্ত হতে পারেন। তারা এও বলেন এ রোগের স্থায়িত্ব স্বল্প
শেখ হাসিনা শুনলেন না। সাফ বলে দিয়েছেন, এখন কারো কথা শুনবেন না তিনি। অর্থাৎ আবুলগং সহ দেশ-কেবিনেট যেভাবে আছে সেভাবেই চলবে। কারণ তিনি
অনলাইনে বাংলানিউজে চোখ রাখতেই ভেসে উঠল একটা দুঃখজনক খবর- স্কয়ার হাসপাতালে অ্যাডভোকেট এম ইউ আহমেদের মৃত্যু। খবরটা পড়ে এবার আর শিউড়ে
পুরোপুরি ব্যর্থ বলে চিহ্নিত যোগাযোগমন্ত্রীর পদচ্যুতির দাবিতে শহীদ মিনারে যারা ঈদ করার ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁরা আপনার ভোটার,
“উন্নয়ন” আলোচনায় বিভিন্ন সময় এক একটা বিষয় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে কিছুটা বাস্তব পরিস্থিতির কারণে; আবার অনেকগুলো বাইরে থেকে চাপিয়ে
এক জীবনে দুই দু’বার ‘স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টির চাই’ দাবিটি শুনলাম। দু’বারেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। জনপ্রিয় এই দাবি ও
বিএনপি দাবি করেছে তাদের জজ মিয়া নাটকটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা! এর মানে জজ মিয়া গ্রেনেড চালাতে পারে! দেশের বিরোধীদলের নেত্রীকেও
আজকের রাজনৈতিক দীনতার মূলে লুটপাট, চাঁদাবাজি আর দুর্নীতি। রাজনীতির পুরো শরীরে, শিরা-উপশিরায়, পরতে পরতে অবক্ষয়ের চিহ্ন। টাকাহীন,
ব্যক্তি লাদেনের মৃত্যুর ঘটনাটা একটু পুরনো হয়ে গেলও এর সংগে জড়িত আনুষঙ্গিক বিষয়াবলি অনেক দিন পর্যন্ত সাম্প্রতিক থাকবে।
সম্প্রতি আলোচিত বিষয় আদিবাসী প্রসঙ্গ। সেই সূত্র ধরেই আমার চিন্তার ভেতর দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে ঘূর্ণায়মান এই আদিবাসী বিষয়টি আবারও
বঙ্গবন্ধুকে ওপরে তথা মাথায় তোলায় বিপদে পড়েছেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। তার চাকরি একরকম যায় যায় অবস্থা! এর মধ্যে তাকে অবাঞ্ছিত
লেখাটি যখন লিখতে শুরু করি, তারপর কতবার যে লেখার শিরোনাম পরিবর্তন করেছি তার হিসাব আমার মনে নেই। আমার জীবনে এমন ঘটনা এই প্রথম। কারণ মন
শনিবারটি কোন কোন সময় অনেক বেশী ব্যস্ততায় কাটাতে হয় । এমনই একটি শনিবার ভোর ছয়টায় ঘুম থেকে উঠেই শুরু হলো একের পর এক কাজ, সেসব কাজের
বাংলাদেশে আগে পুলিশের খাকি পোশাক ছিল। জনগণের বন্ধু বানানোর জন্য পুলিশের পোশাকে রঙের বাহার এনে পুরাতন সিস্টেমকে পিপলফ্রেন্ডলি
সিডনির রাস্তায় গাড়ি চালাই আর ভাবি, বাংলাদেশে গেলেতো কখনো গাড়ি চালাতে পারব না। অথবা অস্ট্রেলিয়ায় গাড়ি চালানো যতটা নিরাপদ, বাংলাদেশে
ঢাকা: আপনাকে যদি বলি- ভাই, আত্নহত্যা করবেন? তাহলে কী উত্তর দিবেন? হয়ত কোন উত্তরই দিবেন না। মনে মনে বলবেন, লোকটার মাথা পুরোটাই
নূরে আলম ভাই রঞ্জু’র খবর দেন। আহমেদ নূরে আলম। বাংলাদেশের প্রতিথযশা এই সাংবাদিক মেয়েদের সঙ্গে দেখা করতে সিডনি এসেছেন। তার তিন মেয়ে
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য যাঁর অবাধ পদাচারণায় নতুন ধারায় শিল্পমন্ডিত হয়েছে তিনি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত অধ্যাপক,
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন