মুক্তমত
বাইরে থেকে পড়াশোনা করার কারণে গ্রামের বাড়িতে তেমন একটা থাকা হয়ে ওঠে না। একবার গ্রামের বাড়িতে শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে বাইরে বের
রোডমার্চ করতে গিয়ে বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া যে গরম গরম বক্তব্য দিচ্ছেন তা শুনে ভিরমি খাওয়ার দশা হয়েছে। কতো কথা যে তিনি বলছেন
সৌদি আরবে আট বাংলাদেশীর শিরশ্ছেদের পর থেকে শুরু হয়ে গত কয়েক দিন ধরে অনলাইন জগতে ঘটনাটি নিয়ে রীতিমত ভাচুর্য়াল যুদ্ধ
কিছুদিন আগে কবি আল-মাহমুদ জামায়াতের কাছ থেকে সংবর্ধনা নেওয়ার পর সাংবাদিকরা চেপে ধরেছিলেন, কেন তিনি জামায়াতের কাছ থেকে সংবর্ধনা
পদাধিকার বলে জ্ঞানী নই বলে আমার কথার বাজারমূল্য হয়তো নেই। তবুও বলি, আমি একটি টাইমবোমার টিক্-টিক শব্দ শুনতে পাচ্ছি। এ শব্দ ক্রমশ
আমাদের প্রধানমন্ত্রী তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই কথার কারণে মাঝে মাঝেই বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। একবারতো আদালত
বিচার প্রক্রিয়া তখনই গ্রহণযোগ্য হয় যখন অভিযুক্ত মামলার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ শুনে-বুঝে আত্মপক্ষ সমর্থনে সক্ষম হন। প্রচলিত ধারা
সেঁজুতিকে নিয়ে সুমি খানের লেখাটা পড়ে আঁচড় কাটল মনে। তার সঙ্গে কথা বলার লোভ সামাল দিতে পারিনা। কিন্তু তার নাম্বার কোথায়! আজকাল এ’ত
পদ্মাসেতুর দুর্নীতি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের ব্যাপারটি আর কানাঘুষার পর্যায়ে নেই। বিশ্বব্যাংক এর মাঝে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে,
সাংবাদিকতার সাথে নৈতিকতার বৈরিতা নাকি বন্ধুত্ব? কার কাছে দায়বদ্ধ আজকের সাংবাদিকতা? পুঁজি, ব্যক্তিস্বার্থ, গোষ্ঠীস্বার্থ আর
নারীনেত্রী শিরিন হক ও অকালপ্রয়াত নাসরিন হকের মায়ের নামটি এ মুহূর্তে মনে পড়ছে না। ধর্ম নিয়ে আমাদের দুই নেত্রী খালেদা-হাসিনার
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের সংখ্যা শতাধিক। গোটা পাঁচেক বাদে বাদবাকীগুলো ওয়ান ম্যান শো। এই দলগুলোর অস্তিত্ত্ব কেবল খুঁজে পাওয়া যায়
খালেদা জিয়ার বেশ সফল সিলেট রোডমার্চ অতঃপর ডাণ্ডাবেড়ির মতো একটি প্রতিহিংসা তত্ত্বের মাধ্যমে শেষ হয়েছে! সিলেটের জনসভায় ডাণ্ডাবেড়ির
সৌদি আরবে আটজন বাঙালির শিরশ্ছেদে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবার পরে সংবাদপত্র, ফেসবুক, ব্লগ এবং অন্যান্য মাধ্যমগুলো ঢুঁ মারলে স্পষ্টতঃ
রোডমার্চের প্রথম দিনেই মোটামুটি সফল খালেদা জিয়া। অর্থাৎ সিলেট রোড মার্চের পথে পথে তার কর্মসূচি ঘিরে জনসমাগম ভালো হয়েছে। পথসভাগুলো
সৌদি আরবে ৮ বাংলাদেশির শিরোশ্ছেদ নিয়ে আমরা সবাই হতবাক, শোকার্ত এবং ক্ষুব্ধ! কিন্তু লক্ষ্য করে দেখবেন এ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের
জামায়াতের ’মুরুব্বী’ সউদিরা ’দুর্বল’ দেশের মানুষদের বিচারে শরিয়া আইনের ইস্তেমাল করে থাকেন। একই অপরাধে ধনী ও শক্তিমত্ত
ঢাকা: মধ্যযুগ, ঘোর মধ্যযুগ! না হলে কী প্রকাশ্যে মানুষের ধড় থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করার প্রথা টিকে থাকে কোনো সমাজে? যখন দুনিয়ার দিকে
পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে প্রেজেন্টেশন তৈরির ক্লাসে সাবজেক্ট নেয়া হয় ‘ওম্যান ইন পাওয়ার’। প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ। ক্লাসের একমাত্র
‘দশের লাঠি একের বোঝা’ কথাটা হয়তো সব ক্ষেত্রে ভাল অর্থ বহন করে না, বিশেষত আমাদের জোট রাজনীতির ক্ষেত্রেতো নয়ই। দশ জনকে মিলিয়ে জোটের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন