ইচ্ছেঘুড়ি
আমরা যা দেখছি, বাস্তবের সঙ্গে তার ফারাককে বলা হয় ‘অপটিক্যাল ইল্যুশন’ বা দৃষ্টি বিভ্রম। অপটিক্যাল ইল্যুশন সম্পর্কে আরও ভালভাবে
১৪. জ্যাকের কেনাকাটা গরম চলে গেছে। দিন ধীরে ধীরে ছোট হয়ে আসে। বাচ্চারা টের পায় সন্ধ্যার পর আগুনের সামনে বসে থেকেও সবসময় যথেষ্ট
জানো কি, বিশ্বের প্রায় সব মানুষের পক্ষে জিহ্বা দিয়ে হাতের কনুই স্পর্শ করা অসম্ভব। বিশ্বাস না হলে চেষ্টা করেই দেখো। কুমির কিন্তু
মুরগির ভুট্টা ফুরিয়ে আসে, তাতে জ্যাককে ভুট্টার খোঁজে বেরোতে হয়। তার দাদার খামারে না পেয়ে তাকে কাছের মাইকদের খামারে যেতে হয়। আর
লতা-পাতায় গড়া নীড়ে পাখির আনাগোনা সঙ্গে ছোট্ট ছানা নিয়ে স্বপ্ন হয় তার বোনা। খোকন সোনার চোখের তারায় শুধুই বাবুই পাখি বাবুই
দুষ্টুভূতের দুষ্ট স্ত্রী। সে-ও অর্থ-সম্পদের লোভে সানন্দে রাজি হয়ে গেলো। ভূত তার স্ত্রীকে বললো, সেরালি বাড়ি ফেরার আগেই তোমাকে পৌঁছে
তারপর কিছু দিনের জন্য খারাপ আবহাওয়া বিরাজ করে। আকশে সূর্যের দেখা পাওয়া যায় না। বাতাসে হালকা বৃষ্টির ফোঁটা ভেসে বেড়ানোয় সবকিছু
আগ প্রভাতে কাস্তে হাতে কৃষক ছোটে মাঠের পানে, উঠলো ভরে থরে বিথরে আকাশ বাতাস মাটির গানে। ধান পেকেছে, ধান পেকেছ।। ধান পেকেছে, ধান
খুব সহজেই কিন্তু একটা ডিমকে পরিণত করা যায় নরম বলে। সহজে ভাঙবে না বলরূপ এ ডিমের খোলস। এমনকি সত্যিকারের বলের মতো বাউন্সও করবে এটি।
দু’তিনটে বজ্রঝড় হয় এবং ছেলে-মেয়েরা কয়েক রাতের জন্য উইলো বাড়িতে ঘুমায়। জ্যাক গুহার ভিতর ঘুমাবার জন্য তোড়জোড় শুরু করে। কিন্তু সবাই
মেঘ রাজা তখন ঘুমাচ্ছিলেন, রাজকন্যার আশায় তারও খুব খারাপ অবস্থা। পৃথিবীর লোকেরা মেঘরাজাকে বৃষ্টি থামাতে বললো। কিন্তু মেঘরাজা তা
শিশির পড়ে দুর্বা-ঘাসে, মনে হয় যেন মুক্তা হাসে! ঘাসের ডগায় মুক্তার ফুল, দুলছে যেন কানের দুল! হেমন্তের সকাল বাতাস ঠান্ডা মিষ্টি
চাঁদের বুড়ি চরকা কাটে নিত্য ভালোবেসে ভাব জমাবো তারই সনে আমরা হেসে হেসে। চরকা কাটার শিক্ষা কিছু তালিম নেব আর নতুন নতুন জামা কাপড়
কখনো কখনো ওদের কিছু দরকার পড়লে জ্যাক আর মাইক রাতে নৌকায় করে জ্যাকের দাদার বা হ্যারিয়েট খালার খামারে তা আনতে যায়। এক রাতে মাইক তার
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর বসুন্ধরা সিটির ইনডোর থিমপার্ক টগি ওয়ার্ল্ডের আয়োজনে ‘লেখার লড়াই’ প্রতিযোগিতার
দ্য জাঙ্গল বুক ‘দ্য জাঙ্গল বুক’ কে না ভালোবাসে! রুডইয়ার্ড কিপলিংয়ের কালজয়ী কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত অ্যানিমেটেড টিভি সিরিজ
আই, আই, ক্যাপটেন! পেগি বলে। এবার আমাদের সবাইকে যার যার কাজ করতে হবে, কিন্তু তোমার কাজটা সবচেয়ে কঠিন, জ্যাক! অমন সরু গলি দিয়ে নামিয়ে
ভূত-দেবতা সেরালিকে ডেকে বললো, সেরালি, তুই আর চেঁও মেঁও করিস না তো। আমি থাকতে তোর এতো চিন্তা কীসের? আমার কাছে এসে তারাই খালি হাতে ফেরত
খিদে পেলেই বাচ্চাগুলো করছে শুধু হাঁ; মুখের ভেতর খাবার তখন দিচ্ছে পুরে মা। বাবার আদর মায়ের স্নেহে দারুণ খুশি তারা; চিঁ চিঁ চিঁ
ওটা একেবারে আলাদা একটা গুহা, জ্যাক বলে। আমরা গিয়ে দেখে আসবো। ওরা তাই শেষ গুহার ছোট্ট মুখ দিয়ে বেরিয়ে মুরগি রাখার গুহায় যায়। কিন্তু
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন