কৃষি
পাশে থাকা বর শিহাব তার ভুল শুধরিয়ে বলে দিলেন- আরে মূলা কি গাছে ধরে? এটা বেগুন। তারপর তিনজনই হাসতে হাসতে সামনের দিকে এগিয়ে গেলেন।
মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) থেকে উপজেলা কৃষি অফিসের প্রশিক্ষণ হলরুমে শুরু হওয়া এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) বিকেলে শেষ
একই সময় প্রতিপিস বাঁধাকপি ৪ টাকা হিসেবে বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে সেই বাঁধাকপির দামও অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। কমবেশি অন্যান্য সবজির
এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। যমুনার বিভিন্ন এলাকায় ও দু’কূল ঘেঁষে জেগে ওঠা চরের উর্বর মাটিতে বিশাল এলাকাজুড়ে চাষ করেছেন দেশিয়
কৃষি সংশ্লিষ্টদের মতে আবহাওয়া ভাল থাকলে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবার ভুট্টায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পরিমাণ ফলন হবে।
আশিদ্রোন ইউনিয়নের সাইটুলা গ্রামের আবুল কালাম বলেন, ‘পানির কোনো সুবিধা নাই, অনেক জমি আছে যা ৫ থেকে ৭শ’ কেয়ার। যদি সরকার ডিপকলের
কাঁচি হাতে বাঁধাকপির ক্ষেতে কর্মব্যস্ত শফিকুলের অদূরেই দাঁড়ানো স্ত্রী শেফালী খাতুন (৪০) ও মেয়ে রোজিনা আক্তারেরও (১৪) ভারমুখ। গতবছর
জানা যায়, তিনমাস ২৭ দিন আগে নাটোরের উত্তরবঙ্গ হাঁস প্রজননকেন্দ্র থেকে ৩০০টি একদিন বয়সী হাঁসের বাচ্চা সংগ্রহ করেন টিটো। এরপর
মানিকগঞ্জের সাতটি উপজেলাতেই আবাদ হয় সবজির। তবে মানিকগঞ্জ সদর, সাটুরিয়া, সিংগাইর এবং ঘিওরে সবজির আবাদ হয় সবচেয়ে বেশি। আগাম সবজি চাষে
আনন্দের কারণ জানতে চাইলে আলু চাষি মোফাজ্জল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ‘বরাবরের মতোই এবার সাত বিঘা জমিতে ডায়মন্ড জাতের আলু লাগিয়েছি।
এভাবেই তুমুল ব্যস্ততায় কাটছে মাঠের নায়কদের রোজকার দিন। বোরো আবাদেই সব মনোযোগ তাদের। কাকডাকা ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কঠোর
উচ্চ ফলনশীলখ্যাত এই জাতের মরিচ চাষ করেন কৃষক জাহিদুল ইসলাম। চলতি মৌসুমে এই কৃষক ‘বিজলি প্লাস’ জাতের মরিচ লাগান তিন বিঘা জমিতে।
লাভজনক বিধায় ‘ব্ল্যাক বেঙ্গল’ উৎপাদনে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ উদ্যোগ। ‘ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের জাত সংরক্ষণ ও উন্নয়ন গবেষণা’ শীর্ষক
জেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি রবি মৌসুমে জেলায় ৪৩ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়। এবার উৎপাদনে ফলন লক্ষ্যমাত্রা
সরেজমিনে জেলার হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বলাখাল দক্ষিণ গ্রামের মাঠগুলোতে এ দৃশ্য চোখে পড়ে। কৃষকদের অভিযোগ, কৃষি কর্মকর্তাদের বার বার
বোরো চাষে নতুন জাতের বীজ নিয়ে নতুন আশায় বিশাল কর্মযজ্ঞে নেমেছেন তারা। কৃষি বিভাগের পরামর্শে ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় কৃষকরা
মৌচাষ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরিষা ফুলের ভালো পরাগায়ন হবে। এ কারণে সরিষা চাষেও চাষিরা উৎসাহিত হচ্ছেন। ফলে এবার জেলায় সরিষার উৎপাদন বৃদ্ধি
সময়ের ব্যবধানে বেড়ে উঠতে থাকে বাচ্চাগুলো। সঙ্গে বিষাদময় গোলজারের চোখে-মুখে ধরা দেয় নতুন স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের বাস্তবরূপ দিতে ভেড়ার
পৌষের শেষ সপ্তাহে দুপুরের মায়াবী রোদ উত্তাপ ছড়াচ্ছে আলু ক্ষেতে। ছোট চারাগুলো বড় মমতায় পরিচর্যা করছেন কৃষক। সম্প্রতি হবিগঞ্জের
সরেজমিন দেখা যায়, রেগুলেটর দুটির মোট ২৮টি গেট আছে। মূল রেগুলেটরের ১৪ গেটের মধ্যে দুটি ছাড়া বাকি ১২টি বিকল হয়ে বন্ধ হয়ে গেছে। পুরনো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন