কৃষি
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০১৯ পালন উপলক্ষে বুধবার (১৭ জুলাই) বেলা ১১ টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ
কথাগুলো বলছিলেন মাগুরা সদর উপজেলার আঠারোখাদা ইউনিয়নের আড়াইশত গ্রামের কৃষক সুদীপ সেন। মাগুরা জেলায় এবার পাটের উৎপাদন ভালো। পাটের
প্রাণিসম্পদ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, খুলনা বিভাগে ১০ জেলায় প্রায় ৬ লাখ পশু কোরবানির সম্ভাবনা রয়েছে। খামারি ও ব্যক্তি পর্যায়ে
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এক বছরের ব্যবধানেই দেশের খামারগুলোতে কোরবানিযোগ্য গরুর সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৪টি বেড়েছে। বর্তমানে এ সংখ্যা ২৮ লাখ
সোমবার (১৫ জুলাই) দুপুরে সদর উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে দিনাজপুর সদর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা সংগ্রহ মনিটরিং কমিটি আয়োজিত লটারি
জেলা পাট অধিদফতরের কর্মকর্তাদের দাবি, জেলায় এবার পাটের উৎপাদন ভালো এবং পাটের চাহিদাও রয়েছে। বিগত বছরের তুলনায় এবার জেলায় পাটের
শনিবার (১৩ জুলাই) দুপুরের দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে এ কৃষক নির্বাচন লটারির আয়োজন করে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, চলতি মৌসুমে গাংনী উপজেলার ধানখোলা ইউনিয়নের দু’টি গ্রামে ১০ বিঘা জমিতে আখের চাষ করা হয়েছে। ধানখোলা ইউনিয়নের
একসময় মেহেরপুরে প্রচুর পরিমাণ পাটের চাষ হলেও গত কয়েক বছরে এ জেলায় পাট চাষ কমেছে আশঙ্কাজনক হারে। মেহেরপুর জেলা কৃষি বিভাগের তথ্য
রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকা সংলগ্ন বিস্তীর্ণ পদ্মা নদীর তীরবর্তী ফসলি জমিতে ঢাকা ১, বিনা ৪, মাইজচর ও
যদি আমন মৌসুমেও কাঙ্ক্ষিত ফসল উৎপাদনের পর সঠিক মূল্য না পায়, তাহলে কৃষক শেষ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকেই। চলতি আমন মৌসুমে এ বছর
উপজেলার সাঁড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান স্বজন সরদার বাংলানিউজকে বলেন, গতবছর ১০টি খাঁচা দিয়ে ‘মোনোসেক্স
জেলার বিভিন্ন চা বাগানের ‘লাল মাকড়সার’ তীব্র আক্রমণ। কোনো কোনো সেকশনের (সুনির্দিষ্ট এলাকা) চা গাছের পাতাগুলো সবুজের পরিবর্তে
তিনি প্রতি বছরের তিন মৌসুম জমিতে ধান লাগিয়ে থাকেন। বোরো, রোপা আউশ ও রোপা আমন মৌসুমে গেলো বছর পর্যন্ত মৌসুমভিত্তিক ধান চাষ করেছেন।
জানা যায়, আমন ও বোরো ধানের মধ্যবর্তী সময়ে জমি ফাঁকা ফেলে না রেখে আউশ ধানের চাষ করে থাকেন কৃষকরা। বীজ বপনের মাত্র ১০০ দিনের মধ্যে ধান
বিগত বছরগুলোতে কৃষকরা রবি ফসল ফসল (বাদাম, সয়াবিন, মরিচ ও ডাল জাতীয়) ফসল ঘরে তোলেই আউশ ধানের আবাদ করতেন। বৈশাখ মাসে জমিতে ধান বুনেতেন।
এবারও সেই আশায় একটু বাড়তি লাভ পেতে চরের ৪০ শতাংশ জমিতে পাট লাগান তিনি। পাট বেশ ভালোও হয়েছিলো। কিন্তু জমির পাট গাছগুলো এখনো পরিপক্ব
পঞ্চগড়ের পাঁচ উপজেলায় এবার পর্যাপ্ত পরিমাণে বাদাম চাষ হয়েছে। বাদাম চাষে ঝুঁকি কম এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চাষিরা বাদামের ক্ষেত
হাঁড়িভাঙা এখন পাকতে শুরু করেছে। গাছ থেকে আমচাষিরা নিয়ে যাচ্ছেন বাজার-ঘাটে। হাড়িভাঙার চাহিদা ও বিক্রি অনেক ভালো। কিন্তু বিক্রি
এভাবেই কষ্টের কথাগুলো বাংলানিউজকে বলছিলেন গীতা মুণ্ডা নামে এক নারী চা শ্রমিক। জানা যায়, মৌলভীবাজারের ৯৩টি চা বাগানের নারী
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন