শিল্প-সাহিত্য
ফেনী: ফেনীতে মঞ্চস্থ হয়েছে নাটক ‘জীবনের ভাগ্য’৷ সুশান্ত হালদারের রচনা ও নাসির উদ্দিন সাইমুমের নির্দেশনায় বাংলাদেশ শিল্পকলা
সাহিত্য-শিল্প-সংস্কৃতির মাসিক কাগজ নতুনধারার উদ্যোগে আগামী বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর ২০১৫) বিকেল চারটায় এক মনোজ্ঞ সাহিত্য আড্ডার
বজ্রের আঘাতবজ্রের আঘাতে আমি পড়ে যাই শূন্যের ভিতরে।কিছুকাল একমনে হামাগুড়ি দেই আমি সেরে উঠতে চেয়ে।চারদিকে শূন্যে নির্মিত ঘাস,
সময়ের রঙ-অগ্নিখণ্ডসময় তোমার গায়ে এত রঙ!কোথা থেকে নাও ভাসিয়ে কোথা?সুখের গাছে ভাঙো গড়ো টঙ!জীবন কেন এমন খরস্রোতা?যখন কোলে, শান্ত ছিলাম
তড়িত্বানএরপর কী হবে তা জানি না।হয়ত বেঁচে থাকবে নিভৃতে জেগে থাকা চাঁদকিংবা অচেনা কানাগলিতে অপ্রস্তুত আনাগোনা,কে জানে!হয়ত দিনের
মানুষ কেন লেখে? কী লাভ হয় লিখে? পাঠকসমাজই বা কী পায় লেখা পড়ে?—এসব জিজ্ঞাসার চূড়ান্ত কোনো মীমাংসা যদিও হয়নি, তারপরও বলা যেতে পারে,
১.তোমাদের নিঝুম প্রেম থেকে দূরেযেখানে নিবিড় আরাম ডাকে প্রাণের মায়ায়ক্ষণকাল আকাল পেরিয়ে গড়েছি নিয়মের সংসারতরুণ তীর্থের পথে
পর্ব ২৬ পড়তে ক্লিক করুনবল রুম পার্টি ও রক্তঝরা নাচানাচি |আমাদের একটি জনপ্রিয় প্রবাদ আছে। ‘নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা’। কিন্তু
সত্যিই!—ঘাবড়ে গিয়ে—খুব, খুব ভয়ঙ্কর রকমের বিচলিত ছিলাম আমি এবং এখনো আছি; কিন্তু তাই বলে তুমি কেন বলতে যাবে যে, আমি পাগল? রোগটা আমার
অতঃপর একদিন খুলেছিল ক্যাম্পের দরজা, দরজার ওপারের বীভৎসতা কত জন্মের শুদ্ধ আলোতে থমকে গিয়ে বলে উঠেছিল—জয় বাংলা। ধুলোতে, মাকড়সার
পর্ব ২৫ পড়তে ক্লিক করুনইট ইস পার্টি টাইম |বিলাতি মেম ন্যান্সি ভেরেন্ডের বয়স কম। বাবা হাইকোর্টের বিচারক। সারক্ষণ পার্টি, গান বাজনা,
হারুকি মুরাকামি। জাপানের এই কথাসাহিত্যিক শুধু নিজ দেশেই জনপ্রিয় নন, বিশ্বজুড়েও এক পরিচিত নাম। পঞ্চাশটিরও বেশি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে
বিশেষ রচনা** রেজা ঘটক | যুদ্ধোত্তর চুক্তি ভঙ্গকারী পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক কেন** মজিদ মাহমুদ | মুক্তিযুদ্ধের কবিতা বলতে যা
‘এই যে খালটা দেখছো, এটাও অনেক ঘটনার সাক্ষী হয়ে আছে। যুদ্ধের সময় কত যে বেওয়ারিশ লাশ এই খাল দিয়ে ভেসে গেছে!’—তিনি বলছিলেন আর অনীক
বোমার বস্তাটা কাঁধে নিয়ে সেতুর ধার দিয়ে তরতর করে নেমে গেলাম খালের জলে। আমার পরিকল্পনা ছিল সেতুর মাঝখানের দুইটি পিলারে এবং দুই
(উৎসর্গ: যারা যুদ্ধের বলি)অনেক অনেক বছর পরের কথা। কোনো এক বাতাসহীন গম্ভীর সন্ধ্যায় শরীর মনে একটু
নিজের বসতবাড়িটাকে বর্ষায় নক্ষত্রের জলে ভাসা পদ্মের মতো মনে হয়। হেমন্তে সোনালি শরীরে দ্যুতি ছড়ানো প্রবাল। আর এই শীতে আগুনরঙা জমিনে
আজও তার ঘুম ভাঙল সেই অদ্ভুত গা শিরশিরানো স্বপ্নটা দেখে, একটা বড় শ্মশানে স্তূপ করা মৃতদেহে আগুন জ্বলিয়ে দিচ্ছে এক কাপালিক। কাপালিকের
সকাল থেকে হাসির রেখাটা ঝুলে আছে দয়ারামের মুখে। অনেকদিন পর দেখা গেল এই ঝিলিক। তার হতকিচ্ছিরি মেজাজে এতদিন কেউ কথাটি পর্যন্ত বলতে
চৌত্রিশ বছর পর ক্যাপ্টেন সৈয়দ ওয়াসেত আলী করাচি জুমা মসজিদের অজুখানায় অজু শেষে সাদা লম্বা দাড়িতে হাত বুলিয়ে পানি ঝরাতে ঝরাতে তারই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন